Monday, December 15, 2014

Jokes

এলাকায় নতুন ডাক্তার এসেছন যিনি নাকি সব রোগের  চিকিৎসা করান। বিফলে তিন গুন মূল্য ফেরত। করিম সাহেবের মনে হল ডাক্তারকে একটু পরীক্ষা করা যাক--
করিমঃ ডাক্তার সাহেব আমি কোন কিছুতেই স্বাদ পাইনা। কি করি বলুন তো!
ডাক্তারঃ বুঝতে পেরছি আপনাকে ৪৩ নম্বর ওষুধটি খাওয়াতে হবে।
করিম ওষুধটি খাওয়ার পরেই বুঝতে পারল আসলে সেটা গোবর।
করিমঃ আমাকে তো আপনি গোবর খাওয়ালেন!
ডাক্তারঃ এই তো স্বাদ ফিরে এসেছে। আমার ভিজিট দেন।
একদিন পর করিম  আবার গেল ডাক্তারের চেম্বারে টাকা ওসুলের আশায়।
করিমঃ ডাক্তার সাহেব আমার কিছুই মনে থাকেনা।
ডাক্তারঃ বুঝতে পেরছি আপনাকে ৪৩ নম্বর ওষুধটি খাওয়াতে হবে।
করিমঃ না ডাক্তার আমার স্মৃতিশক্তি ফিরে এসেছে।


মশা, তেলাপোকা,
বিড়াল এবং মুরগির মজার
ফেসবুক স্ট্যাটাস !!
:
তেলাপোকাঃ হা হা হা...
এইমাত্র এক মাইয়্যার ঘাড়ে
উড়াল দিয়া বসছিলাম...
কি জোরে এক
চিল্লান দিলো রে...
উফফ...
আরেকটু জোরে চিল্লান দিলে
আমি হার্ট এটাক করতাম...
feeling- বাম কানে শুনতে পাচ্ছি
না.
:
:
বিড়ালঃ আজ মনটা ভীষণ
খারাপ...
কখনও
ভাবিনি আমাকে কোনদিন এমন
প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হবে।
আজ আমার ৪ নাম্বার
বাচ্চা জিজ্ঞাসা করেছে তার
বাপ কে...??? আমি কোন
উত্তর দিতে পারিনি...feelin
g-Sad
:
:
মশাঃ ফ্রেন্ডস...
আমি হয়তো আর বাঁচবো না... এক
লুইচ্চার রক্ত
খাইতে গিয়া আজ
আমি এইডস রোগে আক্রান্ত।
ওই শালার রক্তে যে HIV আছে,
আমি সত্যি জানতাম না.....
যাবার আগে সব মশাদের
উদ্দেশ্যে বলছি--
"বাঁচতে হলে জানতে হবে"।


মুরগিঃ ফ্রেন্ডস খুব ভয়ে আছি...
আজ অনেকক্ষণ
চেষ্টা করেও ডিম পাড়তে
পারিনি। কিছুদিন যাবৎ কি যেন
হয়েছে... আমার ডিম আসছে না
এবার মনে হয় মালিক
আমাকে জবাই করে ফেলবে...
.feeling.কিছুক্ষন পর রোস্ট


নারীদের একটি দারুণ সাইকোলজি পরীক্ষা
সাইকোলজির টিচার
ক্লাশে ঢুকেই বললেন- আজ পড়াবো
না। সবাই খুশি। টিচার ক্লাশের
মাঝে গিয়ে একটা বেঞ্চে বসলেন।
বাইরে বৃষ্টি, বেশ গল্পগুজব করার মত একটা পরিবেশ। ষ্টুডেন্ডদের মনেও
পড়াশুনার কোন প্রেশার নাই।
টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই
পাশের মেয়েটাকে বল্লেন- জননী
তোমার কি বিয়ে হইছে?মেয়েটা
একটু লজ্জা পেয়ে বলল- জ্বী স্যার। আমার একটা দুই বছরের ছেলে আছে।
টিচার চট করে দাড়াইলেন। খুব
হাসি হাসি মুখ নিয়ে বললেন-
আমরা আজ আমাদেরই একজনের প্রিয়
মানুষদের নাম জানবো। এই কথা
বলেই মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বল্লেন- মা আজকে তুমিই টিচার। এই
নাও চক, ডাষ্টার। যাও তোমার প্রিয়
দশ জন মানুষের নাম লেখো।
মেয়েটা বোর্ডে গিয়ে দশ জন
মানুষের নাম লিখলো। টিচার
বললেন- এরা কারা? তাদের পরিচয় ডান পাশে লেখো।মেয়েটা এদের
পরিচয় লিখলো। সংসারের সবার
নামের পাশে দুই একজন বন্ধু,
প্রতিবেশীর নামও আছে। টিচার
এবার বললেন- লিষ্ট থেকে পাঁচ
জনকে মুছে দাও।মেয়েটা তার প্রতিবেশী, আর ক্লাশমেটদের নাম
মুছে দিলো। টিচার একটু মুচকি হাসি
দিয়ে বললেন। আরো তিন জনের নাম
মুছো।মেয়েটা এবার একটু ভাবনায়
পড়লো। ক্লাশের অন্য ষ্টুডেন্টরা
এবার সিরিয়াসলি নিলো বিষয়টাকে। খুব মনযোগ দিয়ে
দেখছে মেয়ার সাইকোলজি
কিভাবে কাজ করছে। মেয়েটার
হাত কাঁপছে। সে ধীরে ধীরে তার
বেষ্ট ফ্রেন্ডের নাম মুছলো। এবং
বাবা আর মায়ের নামও মুছে দিলো। এখন মেয়েটা রিতিমত কাঁদছে। যে
মজা দিয়ে ক্লাশটা শুরু হয়েছিলো,
সেই মজা আর নাই। ক্লাশের অন্যদের
মাঝেও টানটান উত্তেজন।লিষ্টে
আর বাকী আছে দুইজন। মেয়েটার
হাজবেন্ড আর সন্তান।টিচার এবার বললেন, আরো একজনের নাম মুছো।
কিন্তু মেয়েটা ঠায়দাঁড়িয়ে
রইলো। কারো নাম মুছতে সে আর
পারছেনা। টিচার বললেন- মা গো,
এইটা একটা খেলা।
সাইকোলজিক্যাল খেলা। জাষ্ট প্রিয়মানুষদের নাম মুছতে বলছি।
মেরে ফেলতে তো বলি নাই!
মেয়েটা কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে
ছেলের নামটা মুছে দিলো। টিচার
এবার মেয়েটার কাছে গেলেন
বোর্ডের কাছে। পকেট থেকে একটা গিফ্ট বের করে বললেন-
তোমার মনের উপর দিয়ে যে ঝড়টা
গেলো তার জন্য আমি দুঃখিত। আর
এই গিফ্ট বক্সে দশটা গিফ্ট আছে।
তোমার সব প্রিয়জনদের জন্য। এবার
বলো, কেন তুমি কোন নামগুলো মুছলে।মেয়েটা বলল-প্রথমে বন্ধু আর
প্রতিবেশীদের নাম মুছে দিলাম।
কারন তবু আমার কাছে বেষ্ট ফ্রেন্ড
আর পরিবারের সবাই রইলো। পরে যখন
আরো তিন জনের নাম মুছতে বল্লেন,
তখন বেষ্ট ফ্রেন্ড আর বাবামায়ের নাম মুছে দিলাম। ভাবলাম, বাবা
মা তো আর চিরদিন থাকবেনা। আর
বেষ্ট ফ্রেন্ড না থাকলে কি
হয়েছে? আমার কাছে আমার পুত্র আর
তার বাবাই বেষ্ট ফ্রেন্ড। কিন্তু
সবার শেষে যখন এই দুইজন থেকে একজনকে মুছতে বল্লেন। তখন আর
সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না।
পরে ভেবে দেখলাম, ছেলেতো বড়
হয়ে একদিন আমাকে ছেড়ে চলে
গেলেও যেতে পারে। কিন্তু
ছেলের বাবাতো কোনদিনও আমাকে ছেড়ে যাবে না।


No comments:

Post a Comment