Thursday, January 8, 2015

বাংলা জোকস

একজন নারীর বেষ্ট ফ্রেন্ড কে? পুত্র না তার বাবা !!!!!!
সাইকোলজির টিচার ক্লাশে ঢুকেই বললেন – আজ পড়াবো না। সবাই খুশি।
,
টিচার ক্লাশের মাঝে গিয়ে একটা বেঞ্চে বসলেন। বাইরে বৃষ্টি, বেশ গল্পগুজব করার মত একটা পরিবেশ।ষ্টুডেন্ডদের মনেও পড়াশুনার কোন প্রেশার নেই।
,
টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই পাশের মেয়েটাকে বললেন– জননী তোমার কি বিয়ে হয়েছে? মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বলল- জ্বী স্যার। আমার একটা দুই বছরের ছেলে আছে।
,
টিচার চট করে দাঁড়ালেন। খুব হাসি হাসি মুখ নিয়ে বললেন- আমরা আজ আমাদেরই একজনের প্রিয় মানুষদের নাম জানবো। এই কথা বলেই মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বললেন – মা আজকে তুমিই টিচার। এই নাও চক, ডাষ্টার।
,
যাও তোমার প্রিয় দশ জন মানুষের নাম লেখো। মেয়েটা বোর্ডে গিয়ে দশ জন মানুষের নাম লেখলো। টিচার বললেন

এরা কারা? তাদের পরিচয় ডান পাশে লেখো। মেয়েটা এদের পরিচয় লেখলো।
,
সংসারের সবার নামের পাশে দুই একজন বন্ধু, প্রতিবেশীর নামও আছে। টিচার এবার বললেন – লিষ্ট থেকে পাঁচ জনকে মুছে দাও। মেয়েটা তার প্রতিবেশী,
আর ক্লাশমেটদের নাম মুছে দিলো।
টিচার একটু মুচকি হাসি দিয়ে বললেন, আরো তিন জনের নাম মুছো। মেয়েটা এবার একটু ভাবনায় পড়লো। ক্লাশের অন্য ষ্টুডেন্টরা এবার সিরিয়াসলি নিলো বিষয়টাকে। খুব মনযোগ দিয়ে দেখছে মেয়েটার সাইকোলজি কিভাবে কাজ করছে। মেয়েটার হাত কাঁপছে।
,
সে ধীরে ধীরে তার বেষ্ট ফ্রেন্ডের নাম মুছলো। এবং বাবা আর মায়ের নামও মুছে দিলো। এখন মেয়েটা রিতিমত কাঁদছে।
,
যে মজা দিয়ে ক্লাশটা শুরু হয়েছিলো, সেই মজা আর নেই। ক্লাশের অন্যদের মাঝেও টানটান উত্তেজন। লিষ্টে আর বাকী আছে দুইজন। মেয়েটার হাজবেন্ড আর সন্তান। টিচার এবার বললেন, আরো একজনের নাম মুছো। কিন্তু মেয়েটা ঠায় দাঁড়িয়ে রইলো। কারো নাম মুছতে সে আর পারছেনা। টিচার বললেন – মা গো,
,
এইটা একটা খেলা। সাইকোলজিক্যাল খেলা। জাষ্ট প্রিয় মানুষদের নাম মুছে দিতে বলেছি, মেরে ফেলতে তো বলিনি!!!
,
মেয়েটা কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে ছেলের নামটা মুছে দিলো।
টিচার এবার মেয়েটার কাছে গেলেন,
পকেট থেকে একটা গিফ্ট বের করে বললেন– তোমার মনের উপর দিয়ে যে ঝড়টা গেলো তার জন্য আমি দুঃখিত।
আর এই গিফ্ট বক্সে দশটা গিফ্ট আছে।
তোমার সব প্রিয়জনদের জন্য।
,
এবার বলো, কেন তুমি অন্য নামগুলো মুছলে। মেয়েটা বলল- প্রথমে বন্ধু আর প্রতিবেশীদের নাম মুছে দিলাম।
,
কারন তবু আমার কাছে বেষ্ট ফ্রেন্ড আর পরিবারের সবাই রইলো। পরে যখন আরো তিন জনের নাম মুছতে বললেন, তখন বেষ্ট ফ্রেন্ড আর বাবা মায়ের নাম মুছে দিলাম। ভাবলাম, বাবা মা তো আর চিরদিন থাকবে না। আর বেষ্ট ফ্রেন্ড না থাকলে কি হয়েছে?
,
আমার কাছে আমার পুত্র আর তার বাবাই বেষ্ট ফ্রেন্ড। কিন্তু সবার শেষে যখন এই দুইজন থেকে একজনকে মুছতে বললেন তখন আর সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না।
,
পরে ভেবে দেখলাম, ছেলেতো বড় হয়ে একদিন আমাকে ছেড়ে চলে গেলেও যেতে পারে। কিন্তু ছেলের বাবাতো কোন দিনও আমাকে ছেড়ে যাবে না।


●ম্যানেজার : ভালো কথা। যদি কিছু না মনে করেন একটা প্রশ্ন করতে পারি..?
বৃদ্ধা : করুন।
ম্যানেজার : মানে, আপনি কি করেন..?
বৃদ্ধা : আপনাকে বলতে আপত্তি নেই। আমি আসলে বিভিন্ন ব্যাপারে বিভিন্ন জনের সাথে বাজি ধরি এবং জিতেও যাই।
ম্যানেজার : তাই নাকি..?
বৃদ্ধা : একদম সত্যি। এই দেখুন, আমি আপনার সাথে বাজি রাখতে পারি যে আপনি পরচুল পরে
আছেন। ধরুন বাজি পাঁচ লাখ টাকার।
কমবয়সী ম্যানেজার একমাথা ঘন চুল নেড়ে বৃদ্ধাকে বললেন : আপনি কি মজা করছেন..?
বৃদ্ধা : একদমই না। আপনার সাহস থাকলে লড়ুন বাজি। তবে পাঁচ লাখ টাকা তো কম নয়, তাই আগামী কাল আমার উকিলকে নিয়ে আসব, তার সামনেই ফয়সলা হবে। আপনি রাজি থাকলে আগামীকাল সকাল দশটায়
আমি আসব। আপনি রাজি..? ম্যানেজার প্রথমে একটু অপ্রস্তুত হলেও, মনে মনে ভাবলেন পাঁচলাখ টাকা তো কম নয়। আর আমার চুল যে আমার নিজের তা আমার থেকে আর ভালো কে জানবে।
তিনি একটু সময় নিয়ে বৃদ্ধা কে বললেন..."ঠিক আছে, আমি রাজি। তাহলে আগামীকাল সকাল
দশটা। এইকথাই রইল। বৃদ্ধা তাকে ধন্যবাদ দিয়ে বিদায় নিলেন। সারা রাত ম্যানেজারের ঠিক করে
ঘুম হলোনা। পাঁচ লাখ টাকা আর বৃদ্ধার মুখ মাথার মধ্যে ঘুরতে লাগলো। মনে মনে ভাবলেন যে
বৃদ্ধা নিশ্চয়ই আসবেননা। কিন্তু মন থেকে চাপা উৎকন্ঠাটাও দূর করতে পারলেন না। পরের দিন
সকালে যথাসময় ব্যাঙ্কে এলেন। কি অবাক কান্ড ! ঠিক দশটার সময় সেই বৃদ্ধা শহরের সবচেয়ে নামী উকিল কে নিয়ে তার ঘরে ঢুকলেন।
ম্যানেজার সাহেব তাদের কে সসম্মানে বসতে দিলেন। বৃদ্ধা বললেন---"ম্যানেজার মশায়, যেহেতু অনেক টাকার ব্যাপার, আমি কিন্তু নিজের হাতে জিনিস টা ভালো করে পরীক্ষা করতে চাই।"
ম্যানেজার সাহেব মনে মনে একটু অসন্তুষ্ট হলেও মুখে বললেন---"ঠিক আছে, আপনি তা করতেই
পারেন। এতো টাকার ব্যাপার যখন।"
বৃদ্ধা উঠে এসে ম্যানেজার বাবুর চুল ধরে টানতে লাগলেন। ম্যানেজার বাবু চুপ করে বসে থাকলেন। হঠাৎ লক্ষ্য করলেন উকিল বাবু উঠে দেওয়ালে মাথা
ঠুকছেন। ম্যানেজার বাবু হতভম্ব হয়ে বললেন---"কি হলো ? কি হলো..?"
উকিল বাবু মাথা ঠুকতে ঠুকতে বললেন---"আমার বিশ লাখ টাকা গেল। উনি আমার সাথে বাজি লড়েছিলেন যে উনি আমার
সামনে শহরের সবচেয়ে বড়ো ব্যাঙ্কের ম্যানেজারের চুল ধরে টানবেন এবং ম্যানেজার বাবু
চুপ করে সহ্য করবেন।"

এক মহিলা তার বাড়ি থেকে বেরিয়ে দেখলো উঠানের সামনে তিনজন বৃদ্ধ ব্যক্তি বসে আছেন। তিনি তাদের কাউকেই চিনতে পারলেন না। তাই বললেন,
‘আমি আপনাদের কাউকেই চিনতে পারলাম না, কিন্তু আপনারা হয়তো ক্ষুধার্ত।আপনারা ভেতরে আসুন, আমি আপনাদের খাওয়ার ব্যবস্থা করছি তারা জিজ্ঞেস করলেন ‘ বাড়ির কর্তা কি আছেন?’ মহিলা বললেন,’না’। ‘তিনি বাইরে গেছেন।’‘তাহলে আমরা আসতে পারবো না।‘
সন্ধ্যায় যখন বাড়ির কর্তা ঘরে ফিরে সব শুনলেন তখন তিনি বললেন, 'যাও তাদের বলো যে আমি ফিরেছি এবং তাদের ঘরে আসার জন্যে অভ্যর্থনা জানাচ্ছি।‘মহিলা বাইরে গেলেন এবং তাদের ভেতরে আসতে বললেন। কিন্তু তারা বললো, ‘আমরা এভাবে যেতে পারি না।'মহিলা জিজ্ঞেস করলেন,’ ' কিন্তু কেন? আবার কি সমস্যা?’বৃদ্ধ লোকেদের মধ্যে একজন বললেন, ’আমাদের মধ্যে একজনের নাম সম্পদ।‘ আরেকজনের দিকে নির্দেশ করে বললেন, ’তার নাম সাফল্য এবং আমি ভালবাসা।এখন আপনি ভেতরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিন আমাদের কাকে আপনি ভেতরে ঢুকতে দেবেন।'মহিলা যখন ভেতরে গিয়ে সব খুলে বললেন তখন তার স্বামী অত্যন্ত খুশি হয়ে গেলেন এবং  বললেন,'আসাধারন!চল আমরা সম্পদকে ডাকি,তাহলে আমরা ধনী হয়ে যাব!'তার স্ত্রী এতে সম্মতি দিলেন  না,’নাহ,আমার মনে হয় আমাদের সাফল্যকেই ডাকা উচিত।' তাদের মেয়ে ঘরের অন্য প্রান্তে বসে সব শুনছিলো।সে বলে উঠলো,'তোমাদের কি মনে হয় না আমাদের ভালবাসাকেই ডাকা উচিত? তাহলে আমাদের ঘর ভালবাসায় পূর্ন হয়ে উঠবে।'লোকটি বললো,‘ঠিক আছে আমরা তাহলে আমাদের মেয়ের কথাই শুনবো, তুমি বাইরে যাও এবং ভালবাসাকেই আমাদের অতিথি হিসেবে ডেকে নিয়ে এসো।‘মহিলাটি বাইরে গেলেন এবং বললেন’আপনাদের মধ্যে ভালবাসা কার নাম? অনুগ্রহ করে তিনি ভেতরে আসুন,আপনিই আমাদের অতিথি।'ভালবাসা নামের বৃদ্ধ উঠে দাড়ালেন এবং বাড়ির দিকে হাটতে শুরু করলেন,বাকী দুজনও উঠে দাড়ালেন এবং তাকে অনুসরন করতে লাগলেন।মহিলাটি এতে ভীষন অবাক হয়ে গেলেন এবং বললেন, 'আমিতো শুধু ভালবাসা নামের বৃদ্ধকে ভেতরে আসার আমন্ত্রন জানিয়েছি,আপনারাকেন তার সাথে আসছেন?’বৃদ্ধ লোকেরা বললো,'আপনি যদি সম্পদ আর সাফল্যকে আমন্ত্রন করতেন তবে আমাদের বাকী দুজন বাইরেই থাকতাম,কিন্তু আপনি যেহেতু ভালবাসাকে আমন্ত্রন জানিয়েছেন,সে যেখানে যায়,আমরা দুইজনও সেখানেই যাই। যেখানেই ভালবাসা থাকে,সেখানেই সম্পদ ও সাফল্যও থাকে।‘ 
##
এক লোক রাতে মদ খেয়ে মাতাল হয়ে বাসায় ফিরে দেখে বউ ঘুমিয়ে পডছে, তো সেও বউয়ের পাশে শুয়ে পডল।
রাতে সে স্বপ্ন দেখল সে মরে গেছে, পর জগতে যেয়ে সে ঈশ্বরকে বলছে তাকে আরেকবার দুনিয়ায় পাঠাতে। ঈশ্বর
তাকে মুরগী বানিয়ে পাঠিয়ে দিছে । দুনিয়ায় এসে সে একটা ডিম পাডল, ডিম দেখে তো সে হতভম্ব, একটা স্বর্ণের ডিম ,
সে খুশি হয়ে আরেকটা ডিম পাডল, এটাও স্বর্ণের , এবার সে আরেকটা ডিম পাডতে জোর দিল I হটাত খেয়াল হল কে যেন তাকে পিটাচ্ছে,.
.
.
.ঘুম ভেঙ্গে দেখে বউ তাকে পিটাচ্ছে আর বলছে হারামি টয়লেট করে বিছানাডা শেষ কইরা দিল.. ...!!!!


##
এক নোয়াখাইল্লা কল সেন্টারে ফোন দিল। ওপাশ থেকে বললো বাংলার জন্য এক চাপুন ইংরেজির জন্য দুই চাপুন।
→ আপা, নোয়াখালির জন্য কত চাইপ্তাম,
→ বাংলার জন্য ...
→ আরে আমি কইতাছি নোয়াখালির জন্য কত চাইপ্তাম...!
কেউ কিছু বলে না দেইখা লোক টা বাংলাই বেছে নিলো।
→ তানিয়া বলছি কিভাবে সাহায্য
করতে পারি ?
→ হেলু আফা আমারে এক্কান ফেসবুক আইডি খুলি দেনতো।
→ দেখুন ফেসবুক আইডি খুলতে হলে তো আপনার ইন্টারনেট সংযোগ লাগবে সেজন্য আপনাকে আগে. . . .
→ আরে ঐসব ইন্টারনেট, ফিন্টার্নেট দরকার নাই আপনি আমারে এক্কান ফেসবুক আইডি খুলে দেন নাম দিবেন  'নোয়াখালির হোলা তিনশো টেয়া তোলা'।
→ দেখুন স্যার ফেসবুক আইডি খুলতে হলে আপনি নিকটস্থ সাইবার ক্যাফে ...
→ আচ্ছা আমি কফি খাইয়া লইতেছি আপনি আইডি খুলে রাখবেন, আমি দুই মিনিট পরে ফোন দিমুনি। কেউ হেতেরে গরুর ট্যাবলেট খাওয়া, খাওইয়া বুদ্ধি বাড়া...


##  
ছেলেরা মেয়েদের ঠোঁটে KISS দিতে বেশী পছন্দ করে কেন????

কারন…মেয়েদের মুখ সবসময় বকবক করে, তাই এটাই মেয়েদের মুখ কিছুক্ষনের জন্য বন্ধ করে রাখার সবচেয়ে ভাল
উপায়..........!!!!! ছেলেরা কি একমত??


##
তিন চোর গ্রামের একটা বাড়িতে গিয়েছিল গরু চুরি করতে। তো বাড়ির মালিক টের পায় এবং বেশি সাহস দেখাইতে গিয়ে একা একা গেল চোর ধরতে। তো চোর তিনটা বুদ্ধি করল বেটারে একটা অভিনব শাস্তি দিবে। তো চোর তিনটা মালিককে ধরে গরুর সাথে উলঙ্গ করে দড়ি দিয়ে বেধেরেখে চলে গেল। পরের দিনসকালে বাড়ির লোকজন তার বাধন খুলে দিল, তো সে সাথে সাথে একটা লাঠি খুজতে লাগল জামা কাপড় না খুজেই একটা লাঠি পেয়ে সাথে সাথে গরুর
বাছুরটিকে পেটাচ্ছেআর বলতে লাগল "কাল সারারাত বললাম আমি তোর মা না, তারপরেও সে সারারাত দুধ মনে কইরা আমারটা চুষতেছিল কেন ???



## 

No comments:

Post a Comment