Sunday, December 14, 2014

এক লোক একটা অভিজাত রেষ্টুরেন্টে ঢুকে দেখল তিনটা দরজা...
১ম দরজায় লিখাঃ চাইনিজ খাবার
২য় দরজায় লিখাঃ বাঙালী খাবার
৩য় দরজায় লিখাঃ ইংরেজ খাবার
লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চাইনিজ খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন...
১ম দরজায় লিখাঃ বাড়ি নিয়া খাইবেন
২য় দরজায় লিখাঃ হোটেলে খাইবেন
লোকটি হোটেলে খেতে চেয়েছিল  তাই হোটেলে খাইবেন লিখা দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন...
১ম দরজায় লেখাঃ এসি
২য় দরজায় লেখাঃ নন এসি
লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিল তাইসে এসি লিখা দরজাটায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন...
১ম দরজায় লিখাঃ ক্যাশ খাইবেন
২য় দরজায় লিখাঃ বাকি খাইবেন
লোকটি ভাবল বাকি খেলেই ভাল হয় তাই সে বাকি খাবেন দরজা টা খুলে বেরোতেই সে নিজকে রাস্তার মধ্যে পেল।


দুই মশার ফোনালাপ:::::--------
১ম মশা: মামা কি খবর?
2য় মশা:মামা ভালো না রে শীত তো পইরা গেল মানুষগুলো সারাদিন কাপড় দিয়ে নিজেকে ঢেকে থাকে কামড়ানোর সুযোগ দেয় না।
১ম মশা আফ্রিকা থেকে :তবে যাই হোক মামা আমার দিনকাল ভালোই কাটে।মাইয়ারা সবসময়  ছোট কাপড় পড়ে মন চাইলেই কামড় বসাই।
2য় মশা: ভালো তো।জানিস মামা যদিও চাস্ন পাই দিনের বেলা কিন্তু লাভ হয় না।আমি যে ড্রেনে থাকি তার পাশের বাড়ির পোলাডা দিন রাইত বিড়ি ফুকায়। ওই বাড়িতে তো যাইতেই পারি না। গেলেই তো মইরা যামু। 

১ম মশা:আরে মামা বাংলাদেশে তো এক কাহিনি একবার এক বিড়িখোর পোলারে কামড় মারসিলাম। এ তো দেখি পুরাই নিকোটিন যুক্ত রক্ত। মরতে মরতে বাইচ্চা গেসি।তাই তো রাগের চোটে দেশটাই ছাড়তে বাধ্য হলাম.......

বাবাঃ কিরে কাঁদছিস কেন?
ছেলেঃ ঐ বুড়ো লোকটার পায়ে পাড়া মেরেছিলাম।
বাবাঃ সে কি! উনার কাছে ক্ষমা চাসনি?
ছেলেঃ হ্যাঁ চেয়েছি।
বাবাঃ তবু মারলো? চলতো গিয়ে দেখি।
বাবা বুড়োকে গিয়ে বললঃ কি ব্যাপার চাচা, ছেলেটা আপনার কাছে ক্ষমা চাইলো, তাও ওকে এভাবে মারলেন?
বুড়োঃ সাধে কি আর মারছি?? তোমার পোলায় আমার পায়ে পাড়া দিয়া সরি কইলো। আমিতার ভদ্রতায় খুশি হইয়া তারে ১০টা টাকা দিলাম।
.
.
.
.
.
হারামজাদা টাকার লোভে আবার আমার পায়ে পাড়া মারলো !!!


¤একদিন ছোট্ট বল্টুকে তারস্কুলের স্যারবাসা থেকে ৩টা ফলের নামলিখে আনতে বললেন!!
বল্টু বাসায় গিয়ে তার চাচাকে জিজ্ঞেসকরল............ ....
“চাচা ৩টা ফলের নাম বল?”চাচা বলল “তোর বকবকশুনার জন্য আমারহাতে সময় নাই”বল্টু লিখে নিল।
এরপর সে গিয়ে বড় ভাইকে জিজ্ঞেসকরল..... ......“ভাইয়া ২টা ফলের নাম বল”ভাইয়া উত্তরদিল“গার্লফ ্রেন্ডের ফোন আসবে এখন,জলদি এখানথেকে ভাগ”বল্টু এটা খাতায় লিখে নেয়এরপরসে গিয়ে বুড়ো দাদুকে জি করল“দাদু একটা ফলের নাম বল” দাদু হেসে বলে“তুইএকটা পাগল”বল্টু এটাও খাতায়লিখে নেয়। পরের দিন স্কুলে স্যারবল্টুকে জিজ্ঞেস করল......“৩টা ফলের নামলিখে আনছ??”বল্টুঃ “জি স্যার”স্যারঃ “বল”বল্টুঃ “তোর বকবক শুনার জন্য আমার হাতে সময়নাই”স্যারঃ “কি??
চলপ্রিন্সিপ্যাল ের কাছে” বল্টুঃ“গার্লফ্র েন্ডের ফোন আসবে এখন,জলদি এখান থেকে ভাগ”স্যারঃ “কি!!! জানিসআমি কে??”.. . . বল্টুঃ “তুই ,একটা পাগল”. 


●এক নৌকায় তিন হিন্দু লোকের মধ্যে কথপোকথন....
১ম জনঃ ভাই আপনার নাম কি?
২য় জনঃ হরিপদ পাল।
আপনার নাম কি?
১ম জনঃ নিতাই হালদার।
৩য় জনকে লক্ষ্য করে ১ম জন বললঃ ভাই আপনার নাম কি?
৩য় জনঃ আমার নাম গোপাল চন্দ্র গুন।
৩য়জন মাঝিকে লক্ষ্য করে বললঃ এই তোমার নাম কি?
মাঝিঃ আমার নাম রহিম উদ্দিন বৈঠা।
২য় জনঃ তোমার নামের এই পদবি তো আগে শুনিনি।
মাঝিঃ ছিলো না, তবে অহন হইছে কারণ,
.
.
.
আপনারা একজন পাল ধরছেন, একজন হাল ধরছেন, আর একজন গুন টানছেন, অহন লগি আর বৈঠা না হইলে নৌকা চলবো কেমন করে?



●ক্লাসে গ্রুপ ফটো দেখার সময় শিক্ষক বাচ্ছাদের বললঃ যখন তোমরা বড়ো হবে তখন এই ফটো দেখে বলবে...... *এটা রাজু , ও আমেরিকায় চলে গেছে.....। *এটা গলু , ও লন্ডনে চলে গেছে.....। *এটা শিউলি, ব্রিটেনের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে ওর বিয়ে হয়েছে.....। *আর এটা সেই স্টুপিড পাপ্পু , যেখানে ছিল, সেখানেই রয়ে গেছে.....। এটা শুনে পাপ্পু রেগে গিয়ে বললঃ আর এটাও বলবো,  এটা আমাদের শিক্ষক, যে পরলোকে চলে গেছে.....।।


No comments:

Post a Comment