Friday, April 29, 2016

সর্বশেষ ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী আমাদের দেশের সকল সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তার তুলনামূলক পদমর্যাদা

সর্বশেষ ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী আমাদের দেশের সকল সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তার তুলনামূলক পদমর্যাদা নিচে বোঝার সুবিধার্থে ছক আকারে তুলে দিলাম । এখানে প্রতিক্ষেত্রে
ক। বেসামরিক প্রশাসন (অ্যাডমিন ক্যাডার)
খ। পুলিশ
গ। আর্মি
ঘ। নেভী
ঙ। এয়ারফোরস বোঝানো হয়েছে ।

১ম গ্রেড
ক। ক্যাবিনেট সেক্রেটারি
খ। পুলিশে এই পদের সম মর্যাদার কোন পদ নেই
গ। জেনারেল
ঘ। অ্যাডমিরাল
ঙ। এয়ার চীফ মার্শাল

২য় গ্রেড
ক। প্রশাসনে এই পদের সম মর্যাদার কোন পদ নেই
খ। পুলিশে এই পদের সম মর্যাদার কোন পদ নেই
গ। লেফটেন্যান্ট জেনারেল
ঘ। ভাইস অ্যাডমিরাল
ঙ। এয়ার মার্শাল

৩য় গ্রেড
ক। সেক্রেটারি
খ। আই জি
গ। মেজর জেনারেল
ঘ। রিয়ার অ্যাডমিরাল
ঙ। এয়ার ভাইস মার্শাল

চতুর্থ গ্রেড 
ক। এডিশনাল সেক্রেটারি
খ। এডিশনাল আই জি
গ। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল
ঘ। কমোডোর
ঙ। এয়ার কমোডোর

৫ম গ্রেড
ক। জয়েন্ট সেক্রেটারি
খ। ডি আই জি
গ। কর্নেল
ঘ। ক্যাপ্টেন
ঙ। গ্রুপ ক্যাপ্টেন

ষষ্ঠ গ্রেড
ক। ডেপুটি সেক্রেটারি (ডিসির দায়িত্বপ্রাপ্ত)
খ। এডিশনাল ডি আই জি
গ। লেফটেন্যান্ট কর্নেল
ঘ। কমান্ডার
ঙ। উইং কমান্ডার

৭ম গ্রেড 
ক। ডেপুটি সেক্রেটারি
খ। এস পি
গ। মেজর
ঘ। লেফটেন্যান্ট কমান্ডার
ঙ। স্কোয়াড্রন লীডার

৮ম গ্রেড 
ক। সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি (ইউ এন ও ইত্যাদি)
খ। এডিশনাল এস পি
গ। ক্যাপ্টেন
ঘ। লেফটেন্যান্ট
ঙ। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট

৯ ম গ্রেড 
ক। অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি (এসিল্যান্ড,ম্যাজিস্ট্রেট ইত্যাদি)
খ। সিনিয়র এ এস পি
গ। লেফটেন্যান্ট
ঘ। সাব লেফটেন্যান্ট
ঙ। ফ্লাইং অফিসার

১০ ম গ্রেড
ক। অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি
খ। এ এস পি
গ। সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট
ঘ। অ্যাক্টিং সাব লেফটেন্যান্ট
ঙ। পাইলট অফিসার

উল্লেখ্য, ওয়ারেন্ট অফ প্রিসিডেন্স হচ্ছে সরকারের জারিকৃত প্রজ্ঞাপণ যা গেজেট আকারে প্রকাশিত হয় । যে ওয়ারেন্ট অফ প্রিসিডেন্স আমাদের দেশে প্রচলিত আছে তা প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৮৬ সালে । সর্বশেষ জানুয়ারি ২০০৮ সালে এই ওয়ারেন্ট অফ প্রিসিডেন্সে সংশোধন করা হয় । এখানে উপরের তালিকাটি তৈরি করা হয়েছে সকল বিভাগের মধ্যকার সামঞ্জস্যতার সাধারণ ধারণা প্রদানের জন্য ।

এখানে শুধুমাত্র বোঝার সুবিধার্থে একই পদমর্যাদার অফিসারদেরকে এক গ্রেডের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে । যেমন পুলিশ বা আর্মিতে এ এস পি এবং সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট হচ্ছে প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হিসেবে প্রথম বা সর্বনিম্ন পদ । প্রশাসনে অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি । কিন্তু পুলিশ বা সশস্ত্র বাহিনীর তুলনায় অ্যাডমিনে পদের সংখ্যায় তারতম্য থাকায় অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি পদটিকে ৯ম বা ১০ম যে কোন গ্রেডেই অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে । এ বিষয়ে আপনাদের কারো অন্য কোন আইডিয়া থাকলে শেয়ার করতে পারেন ।

এছাড়াও এখানে আরও কিছু ব্যাতিক্রম আছে । সেগুলো হচ্ছে, ক্রমিক ৪ এ উল্লেখিত এডিশনাল সেক্রেটারিকে একই ক্রমে উল্লেখিত অন্যান্যদের চেয়ে সিনিয়র বিবেচনা করা হয় । এছাড়া ক্রমিক ৭ এ উল্লেখিত ডেপুটি সেক্রেটারির নিচের কোন পদের ব্যাপারে ওয়ারেন্ট অফ প্রিসিডেন্সে সরাসরি উল্লেখ না থাকলেও সরকারী বেতন স্কেলের সামঞ্জস্যতার ভিত্তিতে উপরে উল্লেখিত ধারণাটি অনেক দিন আগে থেকেই সামরিক-বেসামরিক উভয় প্রশাসনেই বহুল প্রচলিত এবং স্বীকৃত ।

এবার জেনে নিন ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী দেশের প্রথম পনেরজন ব্যাক্তি কারা । এরা হচ্ছেন ক্রমানুসারে -
১। প্রেসিডেন্ট
২। প্রধান মন্ত্রী
৩। স্পীকার
৪। প্রধান বিচারপতি, সাবেক প্রেসিডেন্ট
৫। ক্যাবিনেট মন্ত্রী , চীফ হুইপ, ডেপুটি স্পীকার, প্রধান বিরোধীদলীয় নেতা / নেত্রী
৬। টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী
৭। কমনওয়েলথ ভুক্ত দেশ সমুহের অ্যাম্বাসেডর এবং হাই কমিশনারগণ
৮। প্রধান নির্বাচন কমিশনার(সি ই সি), প্রতিমন্ত্রীগন, হুইপ, সুপ্রীম কোর্ট অ্যাপিলেট বিভাগের বিচারপতিগণ
৯। ইলেকশন কমিশনারগণ, সুপ্রীম কোর্ট হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতিগণ
১০। উপমন্ত্রীগণ
১১। উপমন্ত্রীর মর্যাদা প্রাপ্ত ব্যাক্তি 
১২। ক্যাবিনেট সেক্রেটারি, সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধান গণ
১৩। এম পি
১৪। পরিদর্শক(visiting) অ্যাম্বাসেডর এবং হাই কমিশনারগণ
১৫। অ্যাটরনী জেনারেল, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর

ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স আরও দশটি ধাপের কথা উল্লেখ আছে (মোট ২৫ টি) । সেগুলো অনেক দীর্ঘ বলে এখানে উল্লেখ করলাম না। কারো আগ্রহ থাকলে গুগল সার্চে গিয়ে খোঁজ দ্য সার্চ মেরে দেখতে পারেন ।

তবে ভাই এইখানে একটা কথা বলে রাখি, উপরের এইসব হোমড়া চোমড়া ব্যাক্তিদের বেতনের টাকা কিন্তু আসে আমজনতার ট্যাক্সের টাকা থেকে । তাই সবার উপরে হোক আমজনতা সত্য,তাহার উপরে নাই ।

Tuesday, April 26, 2016

Story

এক রাজার এক চাকর ছিল। চাকর টা সব সময় যেকোনো অবস্থায় রাজাকে বলত, "রাজা মশাই কখনও মন খারাপ করবেন না, কেননা আল্লাহ যা করেন তার সবকিছুই নিখুঁত ও সঠিক।" 
একদা রাজা সেই চাকর কে সহ শিকারে গেল আর নিজেরাই এক হিংস্র প্রানীর আক্রমনের শিকার হলেন। রাজার চাকর সেই প্রানীকে যদি ও মারতে পারেন কিন্তু ততক্ষনে রাজা তার একটা আঙ্গুল হারান। রাগে যন্ত্রনায় রাজা চাকর কে বললেন আল্লাহ যদি ভালো করতেন তাহলে আজ আমাকে আঙ্গুল হারাতে হত না। চাকর আবার ও বললেন আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন। 
রাজা খুব রেগে গিয়ে চাকর কে জেলে বন্ধি করার হুকুম দিলেন।
পরবর্তী রাজা আবার শিকারে গেলেন। সে দিন রাজা বন্য মানুষের শিকারে বন্ধি হলেন। তারা তাদের দেব দেবীর উদ্দেশে মানুষ কে বলি দেয়। তাই রাজাকে বলি দেওয়ার জন্য নেওয়া হলো। হঠাৎ তারা দেখল যে রাজার হাতে একটা আঙ্গুল নেই। এমন বিকলাঙ্গ তারা দেব দেবীর উদ্দেশে বলি দিবেনা। তাই তারা রাজাকে ছেরে দিল। রাজা ফিরে এলে পূর্বের চাকর কে বন্ধি অবস্থা থেকে মুক্ত করে দিতে বললেন। চাকর কে তিনি বললেন আজ আমি বিশ্বাস করি আল্লাহ যা করেন সত্যিই ভালোর জন্য করেন, আঙ্গুল একটা ছিল না বলে আজ প্রানটা ফিরে পেলাম। কিন্তু আমার একটা প্রশ্ন আল্লাহ যদি ভালোই চান তো তোমাকে কেন জেলে বন্ধি হতে হলো? চাকর তখন বলল, রাজা আজ যদি আমি ও আপনার সাথে থাকতাম তাহলে আমাকে দিয়ে তারা তাদের বলি দিত। কেননা আপনার হাতে আঙ্গুল একটা নেই কিন্তু আমার তো আছে। রাজা বুঝতে পারল সত্যি আল্লাহ সর্বদা আমাদের ভালো চান।
সুতরাং কোনো কাজে কখনও মন খারাপ করতে নেই। আল্লাহ যা করেন আমাদের মঙ্গলের জন্যই করেন।

Monday, April 25, 2016

পনের মিনিটেই খাবারের ফরমালিন দূর

বাজারে কোন পণ্যই ফরমালিন মেশানো থেকে রেহাই পাচ্ছে না। কিনে আনা ফরমালিনযুক্ত এসব খাদ্য আমাদের দেহে নানা রোগের সৃষ্টি করছে। তবে কিছু সতর্কতা মেনে চললে খাদ্যদ্রব্যে ফরমালিনের মাত্রা শতভাগ দূর করা সম্ভব। সামান্য কৌশলেই ১৫ মিনিটের মধ্যে খাবার থেকে দূর করুন প্রাণঘাতি ফরমালিন। সেজন্য.. গবেষণায় দেখা গেছে, ভিনেগার ও পানির মিশ্রণে ১৫ মিনিট ফল বা সবজি ভিজিয়ে রাখলে শতকরা প্রায় ১০০ ভাগ ফরমালিনই দূর হয়। ভিনেগার না থাকলে ফল খাওয়ার আগে লবণ পানিতেও ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে পারেন। এতে ফরমালিন দূর হবে অনেকখানি।

প্রস্রাবের রঙ দেখে জেনে নিন আপনি কোন রোগে আক্রান্ত!

ইদানিং কোন কারণে ডাক্তারের কাছে গেলেই অন্যান্য অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষার সাথে ডাক্তার কিন্তু আপনাকে প্রস্রাব বা ইউরিন টেস্টও দিয়ে থাকেন। এটি কিন্তু অযথা নয় বরং অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ। কেননা আপনার দেহের নানা পরিবর্তন বা অসুখের বিষয় ধরা পড়ে আপনার প্রস্রাবের পরীক্ষার মাধ্যমেই। আর আপনি নিজেও কিন্তু ঘরে বসেই জেনে নিতে পারেন অনেক অসুখের অগ্রিম বার্তা। কীভাবে? আপনার প্রস্রাবের রঙ দেখে। দেখে নিন আপনার প্রস্রাবের রঙ কেমন হলে আপনি কোন ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন।
১। স্বচ্ছ/সাদাঃ
আপনার প্রস্রাব যদি হয় স্বচ্ছ বা সাদা পানির মতন তবে আপনাকে সুস্থই বলা চলে। দেহে পানিশুন্যতা নেই। সুতরাং যে পরিমাণ পানি পান করছেন তা আপনার সুস্বাস্থ্য ধরে রাখতে কাজে দিচ্ছে বলাই বাহুল্য!
২। হালকা হলুদঃ
এটি ততটা ঝুঁকিপূর্ণ নয়। তবে দেহ থেকে টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থগুলো বেরিয়ে যাবার জন্যে আরো খানিকটা পানি প্রতিদিন খাবার দরকার আছে আপনার।
৩। গাঢ় হলুদঃ
এর অর্থ আপনার শরীর যথেষ্ট পানি পাচ্ছে না। আপনার দেহের পানিশুন্যতা রোধে দ্রুত যথেষ্ট পানি পান করা প্রয়োজন।
৪। বাদামী বা কালচে বাদামী
আপনার প্রস্রাবের রঙ যদি হয় বাদামী বা কালচে বাদামী রঙের তাহলে বুঝতে হবে আপনি হয়তো লিভারের রোগে আক্রান্ত। অথবা চরম মাত্রার পানিশুন্যতাও এর আরেকটি কারণ হতে পারে। দ্রুত ডাক্তার দেখান।
৫। গোলাপী বা লালচেঃ
আপনি যদি সম্প্রতি জাম বা বিট জাতীয় ফল না খেয়ে থাকেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাচ্ছে। এর নানা কারণ থাকতে পারে। যেমন, কিডনির সমস্যা, মূত্রনালীর সংক্রমণ, টিউমার বা প্রোস্টেটের সমস্যা।
৬। ফেনাযুক্ত প্রস্রাবঃ
সাধারনত কিডনির সমস্যার কারণে ফেনাযুক্ত প্রস্বাব হতে থাকে। এটি যদি নিয়মিত হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। প্রস্রাবের রঙ দেখে মূলত আপনার দেহের পানির ভারসাম্য বুঝতে পারবেন। তবে যদি এতে কোন অস্বাভাবিক কিছু দেখে থাকেন, তবে অবহেলা না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। সুস্থ থাকুন।


Friday, April 22, 2016

স্লো কম্পিউটারকে দ্রুত করতে কিছু টিপস

কম্পিউটার স্লো হয়ে গেলে কার না মেজাজ খারাপ হয়? দেখা যায় ক্লিক করলেও ক্লিক হচ্ছে না, একটা ক্লিক করে বসে থাকতে হচ্ছে। কতক্ষন আর ধৈর্য্য থাকে। ইচ্ছা করে মনিটরটা মাথায় তুলে আছাড় দিতে। তবে ভুলেও তা করতে যাবেন না। কারন মনিটরের কাজ শুধু আপনাকে পিকচার দেখানো। স্লো হওয়ার পুরো কাজটা হয় র‍্যাম কিংবা হার্ডডিস্কে যা কিনা পায়ের কাছের কালো বক্সটায় অবস্থিত, যার নাম সিপিউ। কম্পিউটার কিছুটা দ্রুত করার জন্য কিছু টিপস শেয়ার করা হলো। আশা করি কাজে লাগবে। 

১) প্রতিটা কম্পিউটারেই কিছু ড্রাইভ থাকে। ড্রাইভগুলো ভরে গেলে কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়। চেষ্টা করুন ড্রাইভগুলোর অন্তত ১৫% জায়গা ফাঁকা রাখার। My Computer এ গিয়ে যেকোন ড্রাইভের উপর রাইট ক্লিক করে Properties দেখুন। সেখানে মোট জায়গা ও ফাঁকা জায়গা কতটুকু আছে দেখতে পাবেন। ১০০ জিবি ড্রাইভে অন্তত ১৫ জিবি খালি রাখুন।

২) Control Panel এ গিয়ে Add or Remove Programs বা Uninstall a Program-এ ক্লিক করে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন। এতে কম্পিউটার বেশ দ্রুততর হয়।

৩) Control Panel এ গিয়ে Power Options এ ক্লিক করুন. সাধারনত Balanced, Power Saver এবং High Performance পাওয়ার প্ল্যান থাকে। High Performance সিলেক্ট করলে কম্পিউটার বেশ খানিকটা দ্রুত হয়ে যাবে। 

৪) একসঙ্গে উইন্ডোজ কী ও R চাপুন। রান বক্স আসলে তাতে %temp% লিখে এন্টার চাপুন। যে ফাইলগুলো আসবে শিফট চেপে ডিলিট করুন। রিসাইকেল বিন পরিষ্কার রাখুন। 

৫) ভালো কোম্পানীর একটি এন্টি-ভাইরাস প্রোগ্রাম ইনস্টল করুন। এটি আপনার পিসিকে যে কোন ভাইরাসের কারণে স্লো হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করবে। কিছু ভালো এন্টি-ভাইরাস হল : এভাস্ট, এভিরা, পান্দা, নরটন।

৬) উইন্ডোজ কে আপ-টু-ডেট রাখুন। এতে উইন্ডোজের কার্যক্ষমতা বাড়ে। 

৭) My Computer -এ গিয়ে Hard Drive -এ রাইট ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন। তারপর Disc Cleanup এ ক্লিক করে সবগুলো ড্রাইভের ডিস্ক ক্লিনআপের কাজ শেষ করুন। পুনরায় Properties থেকে Tools এ গিয়ে Defragment Now এ ক্লিক করুন। এতে কম্পিউটারের ডাটাগুলো আরো সাজানো অবস্থায় যাবে এবং কম্পিউটার আগের চেয়ে দ্রুত হবে।

৮) কম্পিউটার যখন চলে তখন আমাদের ব্যবহার করা প্রোগ্রামগুলো র‍্যাম এ এসে জমা হয়। র‍্যামই তখন মেমরির কাজ করে। র‍্যামে জায়গা কম হলে কম্পিউটার একসাথে বেশি কাজ করতে পারে না। তাই দরকার হলে নতুন র‍্যাম কিনে র‍্যামের জায়গা বাড়ান।

Thursday, April 21, 2016

নাম্বার গোপন রেখে কল করবেন যে ভাবে!



ভাবছেন কাউকে কল করবেন? কিন্তু সে যতি নাম্বার যেনে নিয়ে আবার বিরক্ত করে! এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে সব কিছুই সম্ভব হচ্ছে আর মোবাইল নাম্বার গোপন রাখা যাবেনা তা কি হয়। হ্যা পাঠক ঠিক এমনই এক সিস্টেম আবিস্কার করে বের হয়েছে অ্যাপস।
এখন শুধু পরিক্ষার পালা। আসলেই কি কাজ করবে এই আবিস্কার? চলুন দেখে নেওয়া যাক বিষয়টি কি হচ্ছে...
ফোন করবেন। কথা বললেন। অথচ আপনার নম্বরটি থাকবে না রিসিভারের কাছে। যাকে বলে ম্যাজিক। পুরোদমে ফ্ল্যাটিং আর নো কেস। পড়ে নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছে করছে ? কী করে এটা সম্ভব? আরে বাপু সব তো অ্যাপসের কেরামতি। নানা ধরনের অ্যাপস অবশ্য আগে থেকেই রয়েছে। তবে সেগুলি ব্যবহার করার জন্য একটি ভুয়া নম্বর ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু এখন আর এই সব ঝামেলা নেই। জেনে নিন, কিভাবে মোবাইল নম্বর গোপন রেখে কল করা যায় তার নিয়মাবলী।
Voxox, Lifehacker, Spoofcard, Tracebust, CallerIDFaker- এসব অ্যাপের সাহায্যে কাওকে ফোন করার সময় বদলে ফেলা যায় নিজের মোবাইল নম্বর। এক্ষেত্রে অ্যাপটি ব্যবহারকারীর আসল নম্বর লুকিয়ে রাখে এবং ব্যবহারকারীর দেওয়া অন্য একটি ভুয়া নম্বর প্রদর্শন করে থাকে। এসব অ্যাপের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় Tracebust অ্যাপ। তবে প্রাথমিকভাবে এর ট্রায়াল ভার্সন ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু পরবর্তীতে ব্যবহারের জন্য টাকা দিয়ে কিনতে হবে।