Saturday, August 15, 2015

দেখে নিন আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে কে কে ভিজিট করেছে!

কীভাবে দেখবেন কে কে আপনার ফেসবুক প্রফাইল ভিজিট করেছে এবং সবচেয়ে বেশি কে
ভিজিট করেছে (অ্যাপ ছাড়া)আমরা অনেক সময় কৌতুহল বশত জানতে চাই যে “ কে কে আমার
প্রফাইল ভিজিট করলো ?”আবার অনেক সময় জানতে ইচ্ছে করে “ ফেসবুকের কোন বন্ধুটা চুপটি
করে এসে কে আমার এফবি প্রফাইলসবচেয়ে বেশি উলটে পালটে ঘুরে ঘুরে দেখেছে ?”
সামান্য কিছু পদ্ধতিতে দেখুন কিভাবে মেটাবেন আপনার কৌতুহল।
১) প্রথমে আপনার ফেসবুক একাউন্ট এলগিন করুন।
২) তারপর আপনার প্রফাইল পেজেপ্রবেশ করুন।
৩) এখন কিবোর্ড থেকে Ctrl+Uপ্রেস করুন একসাথে, আপনি আপনারপ্রফাইল পেজের সোর্স কোড দেখতে পাবেন।
৪) এখন কিবোর্ড থেকে CTRL+Fপ্রেস করুন। যে বক্স আসবে অর্থাৎ একটা সার্চ বক্স আসবে সেখানে
এই লিখাটা দিন তারপর সার্চ করুন{“list”:
৫) {“list”: এখানে অনেকগুলি আইডিনাম্বার থাকবে কমা দিয়ে। প্রথমে যেই আইডিটা থাকবেসেইটা হচ্ছে যে সবচেয়ে বেশি আপনার প্রফাইল ভিজিট করেছে
তার আইডি।
৬) এখন চিন্তা করছেন নাম নাদেখা গেলে আইডি নাম্বার দিয়ে কি করবেন ? তো যেকোনএকটা আইদি নাম্বার কপি করেন তারপর নতুন একটা টেব খুলে
এইভাবে দিয়ে এন্টার প্রেস করুনদেখেন কীভাবে ঐ ব্যক্তির পুরা প্রফাইল চলে আসতেছে।
http://www.facebook.com/
Facebook_Profile_Id এখানে Facebook
Profile Id এর জায়গায় আপনার
কাক্ষিত আইডি টি দিবেন।
উদাহরণঃ http://
www.facebook.com/123456789012
বিঃদ্রঃ যদি {“list”: দিয়ে সার্চ
দেওয়ার পর লম্বা লিস্ট শো করে
তাহলে উপরে View থেকে wrap Long
Lines এ টিক দিলেই সবগুলি নিচের
ছবির মত দেখা যাবে।

Monday, July 27, 2015

মোটরসাইকেল এর জ্বালানী সাশ্রয়ের ১০টি কৌশল

আপনি যে রাস্তায় বাইক চালান এবংআপনার বাইকের অবস্থা এ দুটি বিষয়ের আপনার জ্বালানী ব্যবহারের
পরিমাণের উপর প্রভাব রয়েছে।এখানে জ্বালানী সাশ্রয়ের ১০ টি উপায় ( 10 Tips For Fuel Efficiency) রয়েছে যেগুলো আপনাকে জ্বালানী এবং অর্থ দুটোই বাঁচাতে সাহায্য করবে ।
এটা আপনাকে পৃথিবীকে বাঁচাতেওসাহায্য করবে এবং অতিরিক্ত সুবিধা হিসেবে পরিবেশকেও সাহায্য করবে। বাইক চালানো একটি সখ যা মানুষ
লালন করে আসছে তখন থেকে যখনথেকে প্যাডেলযুক্ত পরিবহন ব্যবস্থাপ্রবর্তিত হয়েছে । যেহেতু এটা জৈব জ্বালানী দ্বারা চলে, এটি প্রচুর দূষণ
সৃষ্টি করে। তাই পরিবেশ পরিস্কাররাখা এবং একটি জ্বালানী সাশ্রয়ী ও ভালো বাইকের জন্য নিন্মের ধাপগুলো অনুসারান করুন ।

১.আপনার বাইকের ব্যবহার সীমিত করুনঃ
যানবাহন যাত্রার শুরুতে এবং স্বল্পদূরত্বের যাত্রায় বেশী জ্বালানী খরচ করে এবং দূষণ ঘটায় । এর একটি কারণহতে পারে ক্যাটালাইটিক কনভার্টার ( অনুঘটক রুপান্তরক)সঠিকভাবে কাজ করছে না । সাধারণত পাঁচ কিলোমিটারের কম দূরত্বেইঞ্জিন এদের সর্বোচ্চ পরিচালন তাপমাত্রায় পৌঁছাতে দেয় না ।অনেকগুলো ভ্রমণের পরিবর্তে অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণগুলোর জন্য একটিপরিকল্পনা করুন যাতে সেগুলো এক ভ্রমণে করা যায় এবং সময় ও জ্বালানীউভয়ই বাচানো যায় । হাটা বা সাইকেলের সাহায্যে কাছের ভ্রমণগুলো সম্পন্ন করুন । এটা প্রতি কিলোমিটারে গ্রিন হাউস গ্যাসেরনিঃসরণ প্রতি কেজিতে চার ভাগের এক কমাবে সাথে সাথেআপনাকে স্বাস্থ্যকর ব্যায়ামও দেবে ।

২. সঠিক গিয়ারে বাইক চালানঃ
আপানার প্রয়োজনের চেয়ে নীচের গিয়ারে বাইক চালালে জ্বালানীর অপচয় হয় এবং কোনায় কিংবাপাহাড়ে উঠার সময় ইঞ্জিনের সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করলেও জ্বালানীর অপচয়হয় । যখন বাইক উপরে গিয়ারের জন্য প্রস্তুত হবে যত দ্রুত সম্ভব গিয়ার উপরেতুলুন কিন্তু স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী গতি বৃদ্ধি করে নয় ।

৩. শান্তভাবে বাইকচালানঃ
থামা/চলা এভাবে বাইক চালালে বাইক কম জ্বালানী সাশ্রয়ী ও দূষণীয় হয় । ব্যস্ত সময়ে ভ্রমণ পরিহার করুন এবংজ্যাম যুক্ত রাস্তা যখন সম্ভব পরিহার করুন ।

৪. ধীরে ধীরে গতিবাড়ানঃ
ইঞ্জিনের বেশী ঘূর্ণন মানেই বেশীপেট্রলের ব্যবহার । আপনার সামনের গাড়ির চেয়ে নিরাপদ দূরত্বে চালানএতে আপনি যানজটের সাথে তালমিলিয়ে চলতে পারবেন ।এটা অপ্রয়োজনীয় গতি বৃদ্ধি এবং যত্রতত্র ব্রেক করা কমাবে যেটা জ্বালানীর অপচয় কমাবে । এটা আপনাকে নিরাপদও রাখবে ।

৫.বুদ্ধিমত্তার সাথে জ্বালানীর অপচয়রোধ করুনঃ
যদি আপনার ইঞ্জিন বন্ধ করা সম্ভব হয়তাহলে এক বা দুই মিনিটের কেনাকাটার সময় ইঞ্জিন বন্ধ রাখুন ।আধুনিক বাইকসমূহ কার্যত কোন জ্বালানীর অপচয় করে না তাই ফিরেএসে ইঞ্জিন চালু করলে আপনার জ্বালানীর বেশী অপচয় হবে না ।

৬.গতি কমিয়ে সাস্রয় করুনঃ
যখন সম্ভব অতিরিক্ত গতি পরিহার করুন ।৮৫ মাইল বেগে বাইক চালালে সেটি ২৫% বেশী জ্বালানী খরচ করে যখনআপনি ৭০ মাইল বেগে বাইক চালাবেন ।

৭.নিয়মিত টায়ারের চাপ পরীক্ষা করুনঃ
প্রতি মাসে অন্তত একবার এবং দীর্ঘভ্রমণের পূর্বে টায়ারের চাপ পরীক্ষা করুন । কম চাপের টায়ার শুধুমাত্রবিপদজনক নয় এটা আপনার জ্বালানীর ব্যবহারও বাড়াবে । যখন টায়ারেরচাপ পরীক্ষা করা হবে তখন এর ফোলা অংশের গভীরতাও মাপা উচিত এটাজানার জন্য যে এগুলো আইনত উপযোগী।

৮.কম ওজন নিয়ে ভ্রমণ করুনঃ
বাইক যত বেশী ওজন বহন করবে তত বেশীজ্বালানী ব্যবহার করবে । আপনার বাইককে গাড়ির মতো ব্যবহার করবেননা এবং দুই জনের বেশী যাত্রী বহন করবেন না ।

৯. আপনার বাইককে ভালভাবে রক্ষনাবেক্ষণ করুনঃ
আপনার বাইককে ভালোভাবে ওনিয়মিত রক্ষনাবেক্ষণ করুন । উৎপাদকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত সার্ভিসিং করান ।

১০.গণপরিবহন ব্যবহার করুনঃ
 একা বাইক চালানোর পরিবর্তেসাইকেল বা বাসে চড়ুন । কাজে যাওয়ার সময় আপনার বাইক আপনার বন্ধুবা অন্য কারো সাথে শেয়ার করুন ,এতে পেট্রলের খরচ দ্বিগুণ কমে যাবে । এটা হল অনেকগুলো ভালো উপায়ের একটি যা দুজনেরই তেল খরচ কমাবে এবং পরিবেশ ও প্রাকৃতিক তেলের নিঃসরণ কমাবে। একটি পরিস্কার স্পার্ক প্লাগ ও অয়েল ফিল্টারের মাধ্যমে আপনি নিজেই তেলের খরচ ২০% কমিয়ে ফেলতে পারেন । অন্যদিকে চালকের জন্য সরবরাহকৃত
ম্যানুয়ালটি পড়লে আপনি সর্বাধিক মাইলেজের উপায় খুঁজে পাবেন । তাই আপনার জ্বালানী খরচ কমানোর জন্য এটা হল মোটরসাইকেল জ্বালানী সাশ্রয়ী করার ১০টি কৌশল।

বাইক রাইডিং এর ক্ষেত্রে ১০ টি মারাত্মক সেফটি টিপস

বর্তমান সময়ে বাইক রাইডিং একটাপ্যাশন এবং অনেকের ক্ষেত্রে এটা একটা নেশায় পরিণিত হয়েছে । কিন্তু আমরা সবাই’ই জানি যে বাইকরাইডিং এ অনেক রিস্ক রয়েছে এবং সেগুলো মোকাবেলা করেই বাইক
রাইড করতে হয় । না হলে আপনি বাযেকোন রাইডারই এক্সিডেন্টের সম্মুখীন হতে পারে এবং বাইক
এক্সিডেন্টের ফলে প্রতিদিনই অনেক মানুষ আহত হচ্ছে এমনকী অনেকে মারাও যাচ্ছে । তাই রাইডিং এর আগে কীভাবে সেফলি বাইক রাইড করা যায় সে বিষয়ে আমাদের জানা উচিৎ । আর এটাই আমাদের আজকের আলোচনার বিষয । আজ আমি আপনাদের বাইক রাইডিং এর কিছু সেফটি টিপস
দিব যেগুলো আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে ।

হেলমেট:
আমরা সবাই জানি যে হেলমেট এর মতগুরুত্বপূর্ণ জিনিস রাইডিং রে ক্ষেত্রে আর হয় না । এটা রাইডারের মাথার সেফটি দিয়ে থাকে এবং
বেশীরভাগ এক্সিডেন্টে রাইডারের মাথাই ইনজুরি হয়ে থাকে । তাই , রাইডিং এর আগে সব রাইডারের
একটা ভাল এবং তার সাথে ফিটএকটা হেলমেট চয়েজ করা দরকার । এটা খুব টাইট বা খুব লুস হবার কোন দরকার নেই । এটা যেন আপনার মাথার সাথে
পারফেক্টলি ফিট হয় । আর এটা কেনারসময় ডিজাইন বা স্টাইল না দেখে এটার সেফটি পাওয়ার দেখে কেনাই ভাল ।

মনোযোগীতা:
রাইডং এর সময় বাইকারের এটেশনসবসময় রোডের দিকে থাকাই ভাল । না হলে অনাকাঙ্খিত দূর্ঘটনা ঘটতে পারে । আপনার চোখ সবসময় রোডের
উপর রাখুন । অন্যমনস্ক ভাবে রাইডিংএক্সিডেন্টের অন্যতম প্রধান কারণ । আর আপনার সামনে বা পেছনে কোন বাইক বা অন্য কোন যানবাহন আছে কীনা সেটার দিকে লক্ষ্য রাখুন । টার্ণিংএর সময় পুরো রোডের দিকে ভালভাবে খেয়াল করে টার্ণ করুন ।
রাস্তার ট্রাফিকের বিষয়টা এক্ষেত্রে মাথায় রাখুন ।

প্যাসেঞ্জার:
রোডে সিঙ্গেল রাইড করছেন এমনপাবলিক খুব কমই দেখা যায় ।সবসময়ই বাইকের পেছনে একজন সহ রাইডিং এর বিষয়টা বেশী নজরে পড়ে । রাইডিং
এর ক্ষেত্রে প্যাসেঞ্জারও একটা ভাইটাল রোল প্লে করে । রাইডিং এর আগে আপনার পেছনের যাত্রী ঠিকমত
বসতে পেরেছে কীনা সেটা লক্ষ্যরাখুন । অনেক সময় পেছনে বসা কারোর নড়াচড়া বা অনাকাঙ্খিত মুভমেন্টের কারণেও বিপদ ঘটে থাকে । আর আপনি
একজন প্যাসেঞ্জার নিয়ে রাইড করতেকতটা অভিজ্ঞ সেটাও একটা বিষয় । আপনাকে সবসময় মাথায় রাখতে হবে যে আপনার পেছনে একজন বসে আছে
এবং সেই অনুসারে রাইড করা উচিৎ । ‌

আবহাওয়া:
খারাপ আবহাওয়াতে আপনার রাইডিং এ না যাওয়াই ভাল । কারণ বৃষ্টির সময় রোড ভেজা থাকার
কারণে আপনার বাইকের চাকা খুব সহজেই স্লিপ করতে পারে । খুব ইমারজেন্সি কোন দরকার ছাড়া বৃষ্টির সময় আপনার বাইক নিয়ে না বের হওয়াই
ভাল । যদিও আপনি অভিজ্ঞ এবং ভালরাইডার হন , তারপরও বৃষ্টির সময় রিস্ক না নেওয়াটাই বেটার । আর বৃষ্টির সময় রাইডিং এ গেলে অবশ্যই বাইক খুব
আস্তে রাইড করবেন এবং ব্রেকিং এর সময় হার্ড ব্রেকিং থেকে বিরত থাকবেন ।

টেকনোলজি:
বর্তমানে নতুন টেকনোলজির এন্টি লক ব্রেকিং সিস্টেমের ফলে ব্রেকিং সিস্টেম একটা অন্যরকম উচ্চতায় চলে গেছে । কিন্তু , এটা বর্তমানে
বেশীরভাগ রাইডারের কাছেই নতুনএকটা বিষয় এবং বেশিরভাগ রাইডার এটা সম্পর্কে ভালভাবে বুঝে উঠতে পারেননি । এটা যখন আপনার চাকাকে
লক করে দেয় তখন নতুন রাইডার হলেভয়ে বা অন্য যেকোন কারণে আপনি বাইকের কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলতে পারেন । তাই , নতুন কোন টেকনোলজি
ভালভাবে প্রাকটিস করে ইউজ শুরু করুন ।

হেডফোন বন্ধ রাখুন:
রাইডিং এর সময় এটেনশন যে একটাগুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্ট সেটা আগেও বলেছি ।যেকোন প্রকার অমনোযোগীতা
আপনার বিপদ ডেকে আনতে পারে ।তাই , রাইডিং এর সময় কানে হেডফোন দিয়ে গান শোনা বা কথা
বলা থেকে বিরত থাকুন । কারণ , এটাএকই সাথে আপনাকে অমনোযোগী করে দেয় এবং আশেপাশের কোন যানবাহনের হর্ন আপনি শুনতে পাবেন
না কানে হেডফোন থাকলে ।

স্কিল:
মোটরসাইকেল রাইডিং অবশ্যই একটাস্কিল এর বিষয় , এবং আপনি কত ভালভাবে মোটরসাইকেল রাইড করতে পারেন সেটা আপনার স্কিলের উপর
ডিপেন্ড করে । আর এক্ষেত্রে সবারনিজের স্কিল ফলো করাই উচিৎ ।কোনসময়্ই আপনার স্কিলের সাথে অন্য
কারও স্কিল তুলনা করবেন না , কারণ ,আপনি যার রাইডিং স্টাইল নল করতে চাইছেন তার স্কিল আপনার মত নাও হতে পারে । তাই , এটা একটা
বোকামী । রাইডিং এর মাধ্যমেআপনার নিজের স্কিল ডেভলপ করুন । সেটাই সবথেকে ভাল । ‌

এ্যাপিয়ারেন্স:
রাইডারের এপিয়ারেন্স রাইডিং এরক্ষেত্রে সবসময় ভাল হওয়া উচিৎ ।আপনার উচিৎ রাইডিং এর সময় একটা ভাল বুট পড়ে রাইড করা । এটা আপনার
গিয়ার শিফটিং এর সময় সহায়তা করাসহ যেকোন দূর্ঘটনা থেকে আপনার পাকে সুরক্ষা দেয় । রাইডিং এর সময় ইন্জিনের তাপে আপনার পা পুড়ে
যাবার সম্ভাবনা থাকে । একটা ভালরাইডিং বুট আপনাকে এটা থেকেও নিরাপত্তা দিতে পারে । আর আপনার জুতার সোল সবসময় একটু অমসৃণ হওয়া উচিৎ,  কারণ , সোল নরম ও মসৃন হলে আপনার পা
স্লিপ করতে পারে ।

বাইকারের ড্রেস:
খুব টাইট বা ঢিলাঢোলা ড্রেসআপকোন রাইডারের জন্যই ভাল না ।কারণ এটা আপনাকে ভাল নিরাপত্তা
দিতে পারে না । আপনার ড্রেসহিসেবে লেদার একটা প্রথম চয়েজ হতে পারে কারণ আপনি বাইক থেকে
পড়ে গেলে এটা আপনার বডিকেইনজুরি থেকে রক্ষা করে । আর এমনড্রেস চয়েজ করবেন না যেটা
বাতাসের বাধা সৃষ্টি করতে পারে ।কারণ , হাই স্পীডে বাতাসের বাধার কারণে অনেক সময় মারাত্মক সমস্যা
হয়ে থাকে । ‌

আইন সম্পর্কে জানুন:
একজন রাইডারের জন্য ফাইনাল টিপসহল রাইডারের উচিৎ একটা মোটরসাইকেল সেফটি কোর্স করা ।
মোটরসাইকেলের লাইসেন্স করার সময়আপনাকে এই কোর্সের জন্য পরীক্ষা করে নেওয়া হয় । এই সময় আপনি আপনার দেশের ট্রাফিক সেফটি আইন সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং কীভাবে
ইমারজেন্সী সিচুয়েশনে বাইক কন্ট্রোল করতে হয় সেই বিষয়েও জানতে পারবেন । এই সময় ইনস্ট্রাকটর
আপনাকে মোটরসাইকেল মেইনটেইন্সএবং আনসেফ সিচুয়েশন কীভাবে হ্যান্ডেল করতে হয় সে বিষয়েও টিপস দিবে । মোটামোটি আপনি এই সময়
মোটরসাইকেলের সেফটি বিষয়ে
অনেক কিছু জানতে পারবেন ।

১০ টা রাইডিং টিপস যেগুলো আপনি হয়ত জানেন না

বাইক রাইডিং এর ক্ষেত্র্রে প্যাশন রয়েছে এমন মানুষের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে । আর সেই সাথে বাইকের  সংখ্যাও । আর মানুষ দিনি বাইককে বিভিন্ন কাজে ইউজ শুরু করেছে । বর্তমানে তরুন প্রজন্মের কাছে বাইক হল একটা নেশার মত । তারা বাইক নিয়ে রেসিং , স্ট্যান্টিং প্রভৃতি করে থাকে । তাদের মজার স্থান যেন ওই একটাই ।
তাই আজ আমি বাইক রাইডিং নিয়ে বেশ কিছু টিপস দিতে হাজির হলাম আপনাদের কাছে । আজকের এই টিপসগুলো হল বাইক রাইডিং এর সেফটি ও বিভিন্ন কলাকৌশল সম্পর্কে । ট্রাফিকের ভেতর ভাল ব্যালান্সের জন্য পেছনের ব্রেক
ইউজ করুন বেশী ট্রাফিকের ভেতর বাইক রাইড করা হল অন্যতম একটা কঠিন কাজ ।এসময় রাইডিং এর স্পীড অনেক কম থাকে এবং আপনাকে সবসময়ই আশেপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে লক্ষ্য রাখতে হয় । সাধারণত আপনি হয়ত ট্রাফিকের ভেতর বাইকের সামনের ব্রেকটাই ইউজ করেন বেশী । কারণ এর স্টপিং পাওয়ার বেশী । কিন্তু ট্রাফিকের
ভেতর সামনের ব্রেক ইউজ করলে আপনার বাইকের সমস্ত ভার গিয়ে পড়ে সামনের চাকার উপর এবং সেখান থেকে আবার এক্সেলেরেট করতে গেলে আপনাকে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয় । যেমন অনেক সময় হার্ড ব্রেকিং এর ফলে আপনার বা্ইকটি পড়ে যেতে পারে বা আপান কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলতে পারেন । আর হঠাৎ করে সামনের ব্রেক ধরলে চাকাও স্লিপ করতে পারে । কিন্তু , আপনি যদি ট্রাফিকের ভেতর আপনার পেছনের ব্রেকটি ইউজ করেন তাহলে এটা আপনাকে আরও বেশী কন্ট্রোল দিবে । হয়তবা এর স্টপিং পাওয়ার একটু কম , তারপরও এই পেছনের ব্রেক ইউজ
করলে এটা আপনাকে ভাল ব্যাল্রন্স দেবার পাশাপাশি বাইকের বিভিন্ন পার্টসের ক্ষয়ও রোধ করে । গিয়ার অনুসারে
থ্রোটল ওপেন করুন সবসময় ব্রেকিং এর সময় গিয়ার কমিয়ে আনুন । কারণ , কম গিয়ারে বাইক বেশী RPM এ যেতে পারে না । ফলে গিয়ার কম থাকলে অটোমেটিকলি একটা ব্রেকিং হয়ে যায় । অবশ্য এটা একটা প্রাকটিসের বিষয় । আপনি আস্তে করে ব্রেকটা ধরে এবং অন্য হাতে ক্লাচ ধরে আপনার গিয়ার কমিয়ে ফেলুন ,এই সময় আপনি থ্রোটলটা এই গিয়ারে যেমন থাকা উচিৎ , অর্থাৎ যেমন থাকলে বাইকটি অতিরিক্ত শব্দ করবে না সে রকম ধরুন এবং ক্লাচ ছেড়ে দিন । এর ফলে দেখবেন আপনার বাইকের স্পীড অটোমেটিকলি কমে গেছে । পুরো ব্যাপারটা একবারে না করে
প্রাকটিসের মাধ্যমে এটাতে এ্যাকুরেসি আনুন । কর্নারিং এর জন্য আস্তে করে পেছনের ব্রেক ধরুন কর্নারিং হল সবার কাছেই একটা বেশ চ্যালেঞ্জিং জিনিস । এটা দ্রুত করতে পারলে বাইক রাইডিং এর অনেকটাই আয়ত্ত্ব হয়ে যায় । যে যত
নিখুতভাবে কর্নারিং করতে পারে , সে তত দ্রুত বাইক রাইড করতে পারে । কারণ , কর্নারে গিয়ে স্পীড কমে গেলে সেখানে একজন রাইডার অনেক পিছিয়ে পড়েন । কর্নারিং এর ক্ষেত্রে আাপনি ব্রেকিং করতে পারেন । কিন্তু আপনি
যদি এসময় সামনের ব্রেক ইউজ করেন তাহলে এটা আপনার স্পীড অনেক কমিয়ে দিবে এবং সেখান থেকে স্পীড আপ করতে আপনার বেশ টাইম লাগবে । তাই কর্নারিং এর সময় আপনার পেছনের ব্রেক ইউজ করা উচিৎ । কারণ , এটা আপনার বাইকের স্পঅড খুব একটা কমিয়ে দিবে না আবার সেফলি ও দ্রুত কর্নারিং এর সুযোগ করে দেবে । আপনি প্রথমে কর্নারিং এর সময় সামান্য পেছনের ব্রেকটা ধরে কর্নারিং করৃন । এরপর কর্নারেং এর ঠিক আগে ব্রেক এপ্লাই করুন । এভাবে ব্রেকিৃ এর টাইম পর পর কমিয়ে আনতে চেষ্ট করুন । এভাবে প্রাকটিস করলে আপনি একসময় আপনার সঠিক ব্রেকিং এর লিমিট ও টাইমিং সম্পর্কে ভালভাবে বুঝে যাবেন । এটা আপনাকে অনেক ফাস্ট কর্নারিং
করতে দিবে । এটা আপনাকে অনেক সেফটিও দিবে ।কারণ , পেছনের ব্রেক এপ্লাই করলে বাইক স্লিপ করার
সম্ভাবনাও অনেক কম থাকে । কর্নারে কেমনভাবে রাইড করবেন ধরূন আপনি এমন একটা স্থানে রয়েছেন যেখান থেকে আপনি রাস্তুর পরের অংশটুকু দেখতে পাচ্ছেন না । অর্থাৎ , আপনি একটা কর্নারে এ রয়েছেন এবং এই কর্নারের অপার পাশে আপনি কিছুই দেখতে পাচ্ছেন না । এক্ষেত্রে যেখানে রোডের দুই সাইডই একসাথে মিলিত হয়েছে সেই  পয়েন্টে দেখুন । যদি দেখতে পান যে সেই পয়েন্টটি আপনার থেকে একই দুরত্বে থেকে যাচ্ছে তাহলে বুঝবেন যে মোড়টা
আপনার থেকে বেশ দূরে । যদি রাইডিং এর সময় এটা আপনার দিকে পরপর এগিয়ে আসে তাহলে বুঝবেন যে এটা বেশ সংকীণূ একটা মোড় বা কর্নার । ফলে এসময় এক্সেলেরেট না করাই ভাল । আর যদি দেখতে পন যে কর্নারের অপর পাশে আপনি দেখতে পাচ্ছেন , তাহলে এক্সেলেরিটিং শুরু করুন । প্রাকটিস করতে থাকুন ইন্জিনের জোরে শব্দ , বাইকের উজ্জ্বল রং বা বে ভাল টায়ার কোনটাই আপনাকে সেফ এবং ফাস্ট রাইডিং এ সাহায্য করবে না । কিন্তু  আপনার প্রাকটিস এটা করতে পারে । আপনার টাইম এবং টাকা বাইক রাইডিং এ প্রাকটিসের পেছনে খরচ করুন । ভাল রাইডিং গুলো প্রাকটিস করুন এবং রাইডিং এর পেছনে টাইম দিন । ভাল রাইডিং এর টেকনিকগুলো জানার
চেষ্ট করুন । এভাবেই আপনি একজন ভাল রাইডার হয়ে উঠতে পারেন । আপনার হাতের কনুই এর ব্যাবহার একথা সবাই বলে থাকেন যে ভাল রাইডিং এর জন্য আপনার ওজন সবসময় আপনার হাতের উপর ছেড়ে দিতে হবে । ফলে আপনি বেশ দ্রুত ও সেফলি রাইড করতে পারবেন । কিন্তু ব্রেকিং এর সময় এই কাজটা অনেক কঠিন হয়ে যায় ।
হাতের উপর শরীরের ভর ছেড়ে দিলে ব্রেকিং এর সময় বেশ অস্বস্তিতে পড়তে হ য় । তাই , এ্ই সময় আপনার দুই কনুই
এর ভর বাইকের ফুয়েল ট্যাঙ্কের উপর ছেড়ে দিন (স্পোর্টস বাইকের ক্ষেত্রে) । আর শরীরের ভর কনুই এর উপর ।
ফলে বিষয়টা আপনার কাছে অনেক সহজ হয়ে যাবে ।

Friday, July 24, 2015

এনড্রোয়েড মোবাইলের সব দরকারী কোড

এনড্রোয়েড মোবাইলের সব
দরকারী
কোড। না দেখলে লস আপনারই
হবে।
১.রিসেট ফোন- *2767*3855#
২.IMEI জানতে- *#06#
৩.লক স্ট্যাটাস- *#7465625#
৪.ব্যাটারী ও ফোনের তথ্য-
*#*#4636#*#*
৫.FTA এর ভার্সন- *#*#1111#*#*
৬.টাচস্কীন কোড- *#*#2664#*#*
৭.ভাইব্রেট ও ব্যাকলাইট টেষ্ট-
*#*#0842#*#*
৮.হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার
ডিটেইলস্-
*#12580*369#
৯.ডায়গনস্টিক কনফিগার-
*#9090#
১০.ডাম্প সিস্টেমো মোড-
*#9900#
১১.ক্যামেরার তথ্য জানতে-
*#*#34971539#*#*
১২.ফ্যাক্টরী হার্ড রিসেট-
*#*#7780#*#*
১৩.ডাটা ক্যাবল কন্ট্রোল-
*#872564#
১৪.জিপিএস টেষ্ট-
*#*#1472365#*#*
১৫.ওয়াইফাই ম্যাক এড্রেস-
*#*#232338#*#*
১৬.ব্লুটুথ ডিভাইস ইনফো-
*#*#232337#*#*
১৭.র্যামের ভার্সন-
*#*#3264#*#*
১৮.টাচস্কীন ভার্সন-
*#*#2663#*#*
১৯.ডিসপ্লে টেষ্ট- *#*#0#*#*
২০.প্যাকেট লুফ টেষ্ট-
*#*#0283#*#*
শে য়া র করে আপনার ওয়ালে
রাখতে
পারেন ভবিষ্যৎ এ কাজে
লাগতে পারে.

মনে রাখার সহজ টেকনিক


যে সকল দেশের মূদ্রার নাম "ডলার" সেগুলা মনে রাখার
উপায়ঃ
টেকনিকঃ- 1 (গনী মাঝির জামাই HSC পাশ করে BBA
পড়তে আস্ট্রেলিয়া গেল)
★গ- গায়ান
★নি- নিউজিল্যান্ড
★মা- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
★ঝি- জিম্বাবুয়ে
★জা-জামাইকা
★H- হংক
★S- সিংগাপুর
★C- কানাডা
★B- বেলিজ
★B- ব্রুনাই
★A- এন্টিগুয়া অস্ট্রেলিয়া ও বারমুডা
★গেল-গ্রানাডা।

মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহ মনে রাখার সহজ
কৌশল
টেকনিকঃঃ-2[ সুমি তুই আজ ওই বাম সিলিকা র
কুলে ]
★সু - সুদান/সৌদিআরব
★মি - মিশর
★তু - তুরস্ক/তিউনিসিয়া
★ই - ইরাক/ইসরাইল
★আ - আলজেরিয়া, আরব আমিরাত
★জ - জর্ডান
★ও - ওমান
★ই - ইরান/ইয়েমেন
★বা - বাহরাইন
★ম - মরক্কো
★সি - সিরিয়া
★লি - লিবিয়া
★কা - কাতার
★কু - কুয়েত
★লে - লেবানন

ভারতের ছিটমহল গুলো (১১১টি) বাংলদেশের যে সকল
জেলায় অবস্থিত
টেকনিকঃ -3 (কুলাপনী/ অথবা "লাল'নীল'পাচ'কুড়ি")
★কু---কুড়িগ্রাম (১২টি)
★লা --- লালমনিরহাট (৫৯টি)
★প ---পঞ্চগড় (৩৬টি)
★নী --- নীলফামারী (৪টি)

পারমাণবিক সাবমেরিন
আছেঃ৬টি
টেকনিকঃ ঃ-4 (UNR BF CI)(উনার BF চাই)
★UN=যুক্তরাষ্ট্র
★R=রাশিয়া
★B=ব্রিটেন
★F=ফ্রান্স
★C = চীন
★I=ভারত

বাংলাদেশে সর্বমোট নিরক্ষর মুক্ত জেলা-৭টি।
(প্রথম নিরক্ষর মুক্ত জেলা-মাগুরা)
টেকনিকঃ -5
(সিরাজ_চুমা_লাগা)
★১। সি - সিরাজগন্জ
★২। রা -রাজশাহী
★৩। জ - জয়পুরহাট
★৪। চু - চুয়াডাঙ্গা
★৫। মা- মাগুরা (১ম)
★৬। লা - লালমনিরহাট
★৭। গা - গাইবান্ধা

♦GCC ভুক্ত দেশগুলোঃ উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদ।
টেকনিকঃ-6["ওমা সৌদি বেয়াইন আমারে
কাতুকুতু"দেয়।]
★ওমা= ওমান
★সৌদি = সৌদি আরব
★বেয়াইন = বাহরাইন
★আমারে = সংযুক্ত আরব আমিরাত
★কাতু = কুয়েত
★কুতু = কাতার

♦দূরপ্রাচ্যের দেশগুলোঃ
টেকনিকঃ-7[চীনতা কর মফিজ]
★চীন = চীন
★তা = তাইওয়ান
★কর= কোরিয়া (উত্তর/ দক্ষিন)
★ম = মঙ্গোলিয়া
★ফি = ফিলিপাইন
★জ = জাপান

♦OPEC ভুক্ত দেশগুলোঃ
টেকনিকঃ -8 [ইরান, ইরাকের, ইক্ষু, আম, আলু ও
লেবুতে ভেজাল নাই। সৌদি, আমারে, কাতু'কুতু দেয়।]
★এখানেঃ ইরান, ইরাক, ইকুয়েডর, অ্যঙ্গোলা,
আলজেরিয়া, লিবিয়া, ভেনেজুয়েলা, নাইজেরিয়া,
সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব
আমিরাত, কাতার, কুয়েত।

♦CIRDAP এর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোঃ
টেকনিকঃ-9 [ NIPAI MTV FILM BS ] [(নিপা'ই MTV
FILM BS(ভালোবাসে)]
★N-Nepal,
★I-Iran,
★P-Pakistan,
★A-Afganistan,
★I-India.
★M-Malaysia,
★T-Thailand,
★V-Vietnam,
★F-Filipine,
★I-Indonesia,
★L-Laos,
★M-Mayanmar,
★B-Bangladesh,
★S-Srilanka,

♦পারস্য উপসাগরীয় দেশ- GCC+ ইরাক, ইরান। আরব
উপদ্বীপ- GCC+ ইয়েমেন। পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোঃ
♦ টেকনিকঃ10 ঃ[ তাজাকোচি।]
★তা = তাইওয়ান
★জা = জাপান
★কো = কোরিয়া (উত্তর, দক্ষিণ)
★চি = চীন

♦দূরপ্রাচ্যের দেশগুলোঃ
♦ টেকনিকঃ-11ঃ [তাজাকোচিফিম।]
★তা = তাইওয়ান
★জা = জাপান
★কো = কোরিয়া (উত্তর, দক্ষিণ)
★চি = চীন
★ফি = ফিলিপাইন
★ম = মঙ্গোলিয়া

♦SUPER SEVEN দেশঃ
টেকনিকঃ-12 ঃ[ “ থামাই সিতাদহ”]
★থা = থাইল্যান্ড
★মা = মালেয়েশিয়া
★ই = ইন্দনেশিয়া
★সি = সিঙ্গাপুর
★তা = তাইওয়ান
★দ = দক্ষিণ কোরিয়া
★হ = হংকং

♦FOUR IMAGINE TIGERS দেশঃ
টেকনিকঃ- 13 [“ সিতাদহ ”]
★সি = সিঙ্গাপুর
★তা = তাইওয়ান
★দ = দক্ষিণ কোরিয়া
★হ = হংকং

♦7 SISTERS: ভারতের ৭টি অঙ্গরাজ্য।
টেকনিকঃ-14 ঃ [“ আমি অমেত্রি মনা ”]
★আ = আসাম ( গোয়াহাটি )
★মি = মিজরাম ( আইজল )
★অ = অরুনাচল ( ইন্দিরাগিরি )
★মে = মেঘালয় ( শিলং )
★ত্রি = ত্রিপুরা ( আগরতলা )
★ম = মনিপুর ( ইম্ফল )
★না = নাগাল্যান্ড ( কোহিমা )
(বিঃ দ্রঃ - বন্ধনির ভিতর সংশ্লিষ্ট প্রদেশের
রাজধানি)

♦স্কেন্ডেনেভিয়ান রাষ্ট্র ৫ টিঃ
টেকনিকঃ 15ঃ [“ফিডে আসুন“]
★ফি = ফিনল্যান্ড
★ডে = ডেনমার্ক
★আ =আইসল্যান্ড
★সু = সুইডেন
★ন = নরওয়ে

♦বাল্টিক রাষ্ট্র ৩ টিঃ
টেকনিকঃ-16 “ALL”
★A = এস্তনিয়া
★L = লাটভিয়া
★L =লিথুনিয়া

♦D-8 ভুক্ত দেশঃ
টেকনিকঃ17 ঃ [“ মা বাপ নাই তুমিই” সব]
★মা =মালেয়েশিয়া
★বা =বাংলাদেশ
★পা =পাকিস্তান
★না =নাইজেরিয়া
★ই =ইরান
★তু =তুরস্ক
★মি =মিশর
★ই =ইন্দনেশিয়া
ASEAN ভুক্ত ১০টি দেশঃ

♦টেকনিকঃ-18 ঃ[ “ MTV এর FILM দেখলে BCS হবেনা ”]
★M =মালেয়েশিয়া ( কুয়ালালামপুর )
★T = থাইল্যান্ড( ব্যাংকক )
★V = ভিয়েতনাম ( হ্যানয় )
★F = ফিলিপাইন ( ম্যানিলা )
★I = ইন্দোনেশিয়া ( জাকার্তা )
★L = লাওস ( ভিয়েন তিয়েন )
★M = মায়ানমার ( নাইপিদ )
★B = ব্রুনাই ( বন্দর সেরি বেগাওয়ান )
★C = কম্বোডিয়া( নমপেন )
★S = সিঙ্গাপুর ( সিঙ্গাপুর সিটি )
( বিঃ দ্রঃ - বন্ধনির
ভিতর সংশ্লিষ্ট দেশের রাজধানি )

বিভিন্ন (Golden Cresent)
♦মাদক উৎপাদক অঞ্চল।
টেকনিক :- 19"আপাই’’
আ=আফগানিস্থান ,
পা= পাকিস্থান ,
ই=ইরান

♦(Golden Ways)
মাদক চোরাচালানের জন্য বিখ্যাত ৩টি দেশ।“
★টেকনিক:-20 "নেভাবা”
নে= নেপাল ,
ভা= ভারত ,
বা= বাংলাদেশ

♦(Golden Triangle)
মাদকের জমজমাট আসর ৩টি দেশ।“
★টেকনিক:-21"মাথাল”
মা= মায়ানমার
থা=থাইল্যন্ড
ল= লাওস
""Golden Village"""
বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার ২৬টি গাজা
উৎপাদনকারী অঞ্চল..

♦বিজ্ঞানীদের মধ্যে কার পর কে এসেছে
টেকনিকঃ-22 (SPAA)(স্পা পানির নাম মনে রাখলে হবে)
S=Socretice (সক্রেটিস)
P=Pleto (প্লেটো)
A=Aristritol (এরিস্টটল) A=Alekgender(আলেকজান্ডার)

♦মোগল সম্রাটদের মধ্যে কার পরে কে এসেছে
★টেকনিক:23(বাবার-হয়েছিল-একবার-­জ্বর-সাড়িল,ঔষধে)
বাবার=বাবর।
হয়েছিল=হুমায়ুন।
একবার= আকবর।
জ্বর= জাহাঙ্গীর।
সাড়িল= শাহাজাহান।
ঔষধ= আওরঙ্গজেব।

♦যে সব রাষ্ট্রের আইন সভার নাম "কংগ্রেস"-
টেকনিকঃ-24
(কলি BBA পড়তে নেপাল থেকে
চীনে চলিয়া গেল।)
★ক-কলম্বিয়া
★লি-লিবিয়া
★B-ব্রাজিল
★B-বলিভিয়া
★A-আমেরিকা
★নেপাল-নেপাল
★চীনে-চীন
★চলিয়া-চিলি

★★বিদেশি শব্দ মনে রাখার অসাধারণ টেকনিকঃ
-----------------------------
♦টেকনিক-25
জাপানি শব্দঃ
"[জাপানিরা জুডো, কম্ফু, কারাতে খেলে হারিকেনসহ রিক্সায়
করে হাসনাহেনা ফুল নিয়ে প্যাগোডায় যায়, সুনামির ভয়ে সামপানে চড়ে হারিকিরি করে "]
(জাপানি শব্দঃ জুডো, কম্ফু, কারাতে, হারিকেন, রিক্সা, হাসনাহেনা,
প্যাগোডা, সুনামি,সামপান, হারিকিরি )
------------------------------
------------------------------
♦টেকনিক-26
গুজরাটি শব্দঃ
[" গুজরাটিরা হরতাল এর দিন কোন জয়ন্তী হলে
খদ্দর পরে "]
(গুজরাটি শব্দঃ হরতাল,জয়ন্তী, খদ্দর পরে।)
------------------------------
------------------------------
♦টেকনিক-27
[" এক তুর্কি উজবুক দারোগা তোপের বসে তার
কুলি ও চাকরকে মুচলেকা দিয়ে বলল যদি জঙ্গলে
গিয়ে চাকু ও কাচি দিয়ে লাশ কাটতে পার তবে
আমার বাবুর্চি তোমাদের চকমক কোর্মা রেধে খাওয়াবে"]
(তুর্কি শব্দঃ উজবুক, দারোগা, তোপ, কুলি, চাকর, মুচলেকা, জঙ্গল,
চাকু, কাচি, লাশ, বাবুর্চি, চকমক, কোর্মা ।)
-----------------------------------
-----------------------------------
♦টেকনিক-28
[" ফরাসি বুর্জোয়ারা আঁতাত করলেও কুপন ছাড়া ফিরিঙ্গির মত কার্তুজ নিয়ে রেস্তোরা, ক্যাফে ডিপোতে প্রবেশ করে না "]
(ফরাসি শব্দঃ বুর্জোয়া, আঁতাত, কুপন, ফিরিঙ্গি, কার্তুজ, রেস্তোরা,
ক্যাফে, ডিপো)
------------------------------
------------------------------
♦টেকনিক- 29
[" ওলন্দাজরা হরতন রুইতন ইস্কাপন ও টেক্কাদিয়ে তাসে তুরুপ মারে "]
(ওলন্দাজ শব্দঃ হরতন, রুইতন, ইস্কাপন, ও টেক্কা,তাস, তুরুপ

♦মৌলিক রঙ মনে রাখার কৌশল:
টেকনিক:30 (আসল)

★অা = আসমানী(নীল)
★স = সবুজ
★ল = লাল

Friday, July 10, 2015

মোটরসাইকেলের ৬ টি কমন সমস্যা ও তার সমাধান

আশা করি সবাই ভাল আছেন এবং সুস্থ আছেন । আমি আজ মোটরসাইকেলের খুবই কমন ৬ টা প্রবলেম নিয়ে আলোচনা করব এবং সেই সাথে তাদের সমাধান নিয়েও আলোচনা করব । সাধারণত বাইকাররা রাইডিং এর সময় বা অন্য কোন সময় বাইক নিয়ে বিভিন্ন সমস্যায় পড়ে থাকেন এবং এটা যদি হয় রোডের মধ্যে তাহলে এটা খুবই খারাপ একটা অবস্থায় পরিণত হয় । তাই , যে মেজর প্রবলেম গুলো রাইডাররা ফেস করে থাকেন , সেগুলো নিয়েই আজকের এই পোষ্ট ।

মোটরসাইকেলের ৬ টি কমন সমস্যা ও তার সমাধান

আমি এখানে কিছু কমন প্রবলেম লিস্ট আপ করেছি এবং সেগুলো উপর আলোচনা করব । সেগুলো প্রথমে দেওয়া হল :

রাইডিং এর সময় ইন্জিন হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং কোন মতেই স্টার্ট না নেওয়া ।
ভাল থ্রোটল রেসপন্স না করা
ব্রেকিং প্রবলেম
ইলেকট্রিক্যাল প্রবলেম
বেশী স্পীডে ভাইব্রেশন করা
মাইলেজ কমে যাওয়া
ইন্জিন বন্ধ হয়ে গেছে এবং কোনমতেই স্টার্ট হচ্ছে না :

সাধারণত এই সমস্যাটা রাইডাররা সবথেকে বেশী ফেস করে থাকে । এটা মূলত শীতকালে বেশীহয়ে থাকে এবং অনেক ক্ষন পর বাইক স্টার্ট করার সময় এটা দেখা দেয় । এটার মেইন কারণ হল ইন্জিনে ফুয়েল ভালভাবে সাপ্লাই না হওয়া ।

এই সময় চোক খোলা রেখে কয়েকবার কিক করলে ইন্জিন স্টার্ট হতে পারে । অবশ্য ফুয়েল কোয়ালিটির জন্যও এটা হতে পারে । লো কোয়ালিটির ফুয়েল অনেক সময় এই সমস্যা সৃষ্টি করে । আর আপনার বাইকের ফুয়েল লাইনটা ভালভাবে চেক করুন । যদি সেখানে কোন সমসা দেখে থাকেন সেটা ঠিক করে দিন । তারপরও কোন সমাধান না হলে স্পার্ক প্লাগ টা খুলে চেক করুন । এটা ভালভাবে পরিষ্কার করে আবার সেট করে স্টার্ট করার চেষ্টা করুন । এর পরও যদি ইন্জিন স্টার্ট না হয় তাহলে এটা হয়ত আপনার কয়েল অথবা ইন্জিনের সমস্যা যেটার জন্য আপনাকে বাইকটি সার্ভিসিং এ নিয়ে যেতে হবে ।

আর আপনি যদি পথের ভেতর ইন্জিন এর এই ধরণের সমস্যা পান তাহলে প্রথমে বাইকটি একটা সেফ স্থানে পার্ক করুন । তারপর ফুযেল লাইন চেক করুন এবং সেই সাথে ফুযেল কোয়ালিটির বিষয়টাও মাথায় রাখবেন । আপনি যদি লোয়ার সিসির বাইকে কনস্ট্যান্টলি হাই স্পীডে রাইড করতে থাকেন তাহলে এটা হতে পারে । সেক্ষেত্রে ইন্জিনকে ঠান্ডা হবার জন্য কিছু টাইম দিন । এরপর আপনি স্পার্ক প্লাগটি চেক করতে পারেন ।

থ্রোটল ভাল রেসপন্স করছে না:

আপনি যদি বাইকের ভাল থ্রোটল রেসপন্স না পেয়ে থাকেন তাহলে বেশ কিছু বিষয়ে আপনাকে নজর রাখতে হবে । প্রথমে আপনার কার্বুরেটর কেমনভাবে টিউন করা রয়েছে সেটা একটা মেইন ফ্যাক্ট । তারপর এয়ার ফিল্টার , ফুয়েল ফিল্টার এবং স্পার্ক প্লাগ প্রভৃতি চেক করুন । তারপরও যদি প্রবলেম থেকে যায় তারপর আপনাকে ফুয়েল কোয়ালিটি চেক করা উচিৎ । এগুলোই মুলত থ্রোটল রেসপন্স এর মেইন সব ফ্যাক্ট । আপনার আরও বেশী নিশ্চিত হবার জন্য আপনি স্পার্কিং টাও চেক করতে পারেন । আপনার এক্সেলেরেশন ক্যাবল টাও একবার চেক করুন । আপনার ক্লাচ প্লে ঠিক আছে কীনা সেটা চেক করুন ।


মোটরসাইকেল ব্রেকিং এর সমস্যা:

এটা যেকোন যানবাহনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ । আপনাকে বিভিন্ন স্পীডে বিভিন্ন ভাবে ব্রেকিং করতে হবে । এটা অনেকটা আপনার প্রাকটিসের ব্যাপার । আমাদের দেশে মূলত ২ ধরণের ব্রেক রয়েছে । ড্রাম ব্রেক ও ডিস্ক ব্রেক । এবং আরেকটা ডিস্ক ব্রেক যেটা হাইড্রোলিক ফুয়েল দ্বারা কন্ট্রোল করা হয় । প্রথমে ড্রাম ব্রেকের ক্ষেত্রে আসি । ড্রাম ব্রেকের ক্ষেত্রে প্রবলেম ফেস করলে প্রথমে আপনার ব্রেকিং কেবল চেক করুন । এটা যদি অনেক পুরানো হয়ে যায় তাহলে চেঞ্জ করে ফেলুন । আপনাকে ব্রেক প্যাড গুলো ঠিক আছে কীনা সেটা্ চেক করা উচিৎ । যদি ড্রাম ব্রেক এর বাইক ইউজ করে থাকেন তাহলে আপনার লং ড্রাইভে বেশী স্পীডে রাইড না করাই ভাল । বেশী ব্রেক করা মানেই ব্রেক প্যাড ক্ষয় হয়ে যাওয়া ও ব্রেকিং কোয়ালিটি খারাপ হয়ে যাওয়া । আর ব্রেকের কারণে চাকা ফ্রীলি মুভ করতে পারছে কীনা সেটা চেক করুন ।

ডিস্ক ব্রেকের ক্ষেত্রে প্রথমে হাইড্রোলিক ফুয়েল চেক করুন । এক্ষেত্রে শুধুমাত্র রিকমেন্ডেড ফুযেল ইউজ করুন । লিভারের বাকেটগুলো চেক করতে পারেন । আর আপনার ব্রেক সু গুলো রেগুলারলি চেক করুন ।

ইলেকট্রিক্যাল প্রবলেম:

এটাও বাইকের একটা কমন প্রবলেম । এটা যেহেতু খোলামেলাই থাকে তাই ধুলাবালি ও বৃষ্টির পানিন দ্বারা খুব সহজেই ড্যামেজ হয়ে যায় । ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেমের প্রবলেমের জন্য লাইট থেকে শুরু করে পুরো ইন্জিনই বন্ধ হয়ে যেতে পারে । আপনি যদি কোন তার সংযোগ করতে যান তখন প্রথমেই সিওর হন যে সেটা সঠিকভাবে সংযুক্ত হচ্ছে ।

ইলেকট্রিক সিস্টেমের সব সংযোগ গুলো ভালভাবে চেক করুন । আপনার ব্যাটারী টাও রেগুলার চেক করা উচিৎ । সেই সাথে ব্যাটারীর এসিড লেভেল । আপনার কয়েল ভালভাবে কাজ করেছে কীনা সেটা ভালভাবে দেখুন । এটা আপনার বাইকের মাইলেজ , থ্রোটল রেসপন্স প্রভৃতির উপর প্রভাব ফেলতে পারে । আর বাইকের যেকোন ইলেকট্রিক্যাল কাজগুলো দিনের বেলায় করুন ।

টপ স্পীডে মারাত্মক ভাইব্রেশন:

যেকোন বাইকেরই একটা মিনিমাম ভাইব্রেশন থাকে । এটা কোন ব্যাপার না । কিন্তু আপনি যদি খেয়াল করেন যে আপনার বাইকটি স্বাভাবিকের থেকে বেশী ভাইব্রেট করছে সেটা আপনার বাইকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে । আর হাই স্পীডে রাইডিং এর সময় ইন্জিন ভাইবেৃশন একটা কমন প্রবলেম । প্রথমেই আপনার চেক করা উচিৎ যে আপনার বাইকের সব বডি পার্টস ঠিকমত জয়েন করা আছে কীনা । একটা পয়েন্ট সেটা হল আপনার সিট বোল্ট । এটা ঠিক ঠাক আছে কীনা সেটা চেক করুন । আমরা এ্ই জন্য বাইকের শক এবজরভার ও সাসপেনশন সিস্টেমটাও ঠিকমত কাজ করছে কীনা সেটা চেক করতে পারি । যদি সাসপেনশনগুলো ওয়েল বেসড হয় তাহলে ওয়েল লেভেল চেক করুন ।



লো মাইলেজ:

যেখানে জ্বালানীর দাম ক্রমশ আকাশছোয়া হয়ে উঠছে সেখানে আপনাকে মাইলেজের বিষয়ে একটু ভাবতেই হয় । সবার প্রথমে ঠিকঠাক গিয়ার মিফটিং এবং একটা কনস্ট্যান্ট ইকোনোমি স্পীডে বাইক রাইড করলে সেটা একটা ভাল মাইলেজ দেয় । আর আপনার ইন্জিন অযেল ঠিকমত ও রেগুলার চেঞ্জ না করলে বাইকের মাইলেজ কমে যেতে পারে । এক্ষেত্রে কার্বুরেটর টিউনিংও একটা গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্ট । এই সমস্যায় পড়লে আপনাকে আপনার ক্লাচ প্লেট চেক করা উচিৎ । আপনার টায়ার ভালভাবে ফ্রীলি মুভ করতে পারছে কীনা সেটাও একটা ফ্যাক্ট । সেক্ষেতেত্র ব্রেক ও টায়ারের শেপ চেক করুন ।

উপরে আমি বাইকের কমন কিছু প্রবলেম তুলে ধরা চেষ্টা করেছি । আশা করি এটা আপনাদের কাজে লাগবে ।

Saturday, May 9, 2015

অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের প্যাটার্ন লক

অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের
প্যাটার্ন লক হচ্ছে অনেক গুল
নিরাপত্তা ব্যবস্থার মাঝে
একটি। এটি অনেকটা ছবির
প্যাটার্ন এর মাধ্যমে
পাসওয়ার্ড নিরাপত্তা
নিশ্চিত করে একজন
ব্যবহারকারীর ডিভাইসে। তবে
কি করবেন যখন আপনি ঠিক কি
প্যাটার্ন দিয়েছিলেন তা
ভুলে গেলে? চলুন জেনে নিই
যদি প্যাটার্ন ভুলে যায় কেউ
তবে কিভাবে লক খলা যাবে।
সাধারণত আপনি যখন আপনার
ডিভাইসে ইমেইল আইডি দিয়ে
ইন্টিগ্রেটেড করেন তখন আপনি
প্যাটার্ন ভুলে গেলে খুব সহজে
তা রিকভার করতে পারবেন।
তবে যদি আপনি ইমেইল আইডি
দিয়ে ইন্টিগ্রেটেড না করেন
তবে প্যাটার্ন ভুলে গেলে তা
আবার রিকভার করা অনেক
কঠিন কাজ। এক্ষেত্রে তিন
ভাবে আপনি প্যাটার্ন লক
উদ্ধার করতে পারেন।
প্রথম প্রক্রিয়াতে আপনাকে
যা করতে হবে এক্ষেত্রে আপনি
যখন প্যাটার্ন ভুলে যাবেন তখন
যে কোন একটি প্যাটার্ন
দিলেই ডিভাইস আপনাকে
বলবে আপনার দেয়া প্যাটার্ন
ভুল। এক্ষেত্রে আপনি ‘Forgot
pattern” অপশন সিলেক্ট করুন।
এবার আপনার স্ক্রিনে একটি
ইমেইল বক্স এবং পাসওয়ার্ড বক্স
আসবে। এখানে আপনার
ডিভাইসে যে ইমেইল আইডি
দিয়ে আপনি ইন্টিগ্রেটেড
করেছিলেন সেই আইডি এবং
তার পাসওয়ার্ড দিলেই হয়ে
যাবে। আপনাকে নতুন একটি
প্যাটার্ন কোড দেয়া হবে সেই
কোড দিয়েই আপনি ডিভাইস
আনলক করতে পারবেন।

Thursday, April 23, 2015

ঘর মশামুক্ত রাখার সহজ দুটি কৌশল


একটু বৃষ্টি আবার একটু গরম, গ্রীষ্মের এই সময়ে গরমটা অতিরিক্তই বাড়িয়ে দিয়ে থাকে। আর গরম বাড়ার সাথে সাথে একটি বিরক্তিকর জিনিসের উপদ্রবও বাড়তে থাকে। এই বিরক্তিকর উপদ্রবটি হচ্ছে মশা। অতিরিক্ত গরম লাগলেও এই মশার যন্ত্রণার কারণে মশারির ভেতরে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠে।


















মশার কয়েল, মশা মারার স্প্রে কোনো কিছু দিয়েই মশা দূর করা যায় না। আর যদি ঘরে মশার কয়েল বা স্প্রে শেষ হয়ে থাকে তাহলে তো কথাই নেই। আপনার ঘুম হারাম হয়ে যাবে সে রাতের জন্য। কিন্তু খুব সহজেই এই মশার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আগেকার যুগে মশার কয়েল বা স্প্রে না থাকলেও মশা কিন্তু ঠিকই ছিল। তখনকার মানুষ কি করতেন মশার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে? জানলে অবাক হবেন প্রকৃতিতেই রয়েছে এই মশার যন্ত্রণার সমাধান। আজকে শিখে নিন এমনই দুটি প্রাকৃতিক কার্যকরী উপায় যার মাধ্যমে ঘরকে রাখতে পারবেন একেবারেই মশা মুক্ত।

১) লেবু ও লবঙ্গের ব্যবহার
একটি গোটা লেবু খণ্ড করে কেটে নিন। এরপর কাটা লেবুর ভেতরের অংশে অনেকগুলো লবঙ্গ গেঁথে দিন। লেবুর মধ্যে লবঙ্গের পুরোটা শুধুমাত্র মাথার দিকের অংশ বাইরে থাকে এমনভাবে লবঙ্গ গেঁথে দিন। এরপর লেবুর টুকরোগুলো একটি প্লেটে রেখে ঘরের কোণায় রেখে দিন। ব্যস, এতেই বেশ কয়েকটা দিন মশার উপদ্রব থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন। এই পদ্ধতিতে ঘরের মশা একেবারেই দূর হয়ে যাবে। আপনি চাইলে লেবুতে লবঙ্গ গেঁথে জানালার গ্রিলেও রাখতে পারেন। এতে করে মশা ঘরেই ঢুকবে না।

২) কর্পূরের ব্যবহার
মশা কর্পূরের গন্ধ একেবারেই সহ্য করতে পারে না। আপনি যেকোনো ফার্মেসীতে গিয়ে কর্পূরের ট্যাবলেট কিনে নিতে পারেন। একটি ৫০ গ্রামের কর্পূরের ট্যাবলেট একটি ছোটো বাটিতে রেখে বাটিটি পানি দিয়ে পূর্ণ করুন। এরপর এটি ঘরের কোণে রেখে দিন। তাৎক্ষণিকভাবেই মশা গায়েব হয়ে যাবে। দুদিন পর পানি পরিবর্তন করুন। আগের পানিটুকু ফেলে দেবেন না। এই পানি ঘর মোছার কাজে ব্যবহার করলে ঘরে পিঁপড়ের যন্ত্রণা থেকেও মুক্তি পাবেন।
খুব সহজেই এই মশার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আগেকার যুগে মশার কয়েল বা স্প্রে না থাকলেও মশা কিন্তু ঠিকই ছিল। তখনকার মানুষ কি করতেন মশার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে? জানলে অবাক হবেন প্রকৃতিতেই রয়েছে এই মশার যন্ত্রণার সমাধান। আজকে শিখে নিন এমনই দুটি প্রাকৃতিক কার্যকরী উপায় যার মাধ্যমে ঘরকে রাখতে পারবেন একেবারেই মশা মুক্ত।

Tuesday, February 3, 2015

যে কোন বাক্তির ইমেইল খুঁজে পাওয়ার ৩ টি কৌশল

মার্কেটিং এর জন্য সর্ব প্রথম একটা ভাল ধারণা তৈরি করতে হয় । দুর্ভাগ্য বশত একটা ভাল ধারণা তৈরির উদ্দেশ্যে একটা সম্পর্ক শুরু করতে হয় যার জন্য সপবক্স এর প্রয়োজন হয়।
যখন আপনি একজন মার্কেটার হিসেবে যেকোনো জায়গায় একটা বাক্তিগত সম্পর্ক পাওয়ার চেষ্টা , কনটেন্ট মার্কেটিং এর জন্য পার্টনার এর সন্ধান , একটা বাণিজ্যর উন্নতির জন্য আপনার পণ্য ও সেবার সন্ধানি যেকেউ , চাকরি সন্ধানি কেউ , এটা একটা প্রায় দ্রুত কুশল পূর্ণ তালিকা যে কারো ইমেইল বের করার জন্য ।

 

কলাকৌশল ১ : AllMyTweets.net এর ব্যবহার

টুইটার মানুষের সাক্ষাতের একটা বড় স্থান ,কিন্তু কিছু সময় আপনি হয়ত পাবলিক টাইম লাইন এ নিজের পরিচিতি দিতে চান না ।তখন আপনি সোজা বার্তা পাঠান । চলুন তাহলে প্রয়োজনীয় যে কারো ইমেইল সন্ধানে মনযোগী হই ।
অনেক টুইটার বাবহারকারি তাদের কিছু পয়েন্ট এর জন্য তাদের টুইটার লাইফ ইমেইল অ্যাড্রেস এর মাধ্যমে বের হয়ে আসে ।একটা টুল এর ব্যবহার যা AllMyTweets.net নামে পরিচিত ।আপনি প্রতিটি টুইট চেক করতে পারবেনযা কখনও যে কেউ তৈরি করেছিল , এবং একটা ইমেইল অ্যাড্রেস শিকার করতে পারবেন ।
এখানে এটা কেমন করে হল ???

োোোোো
     ১। AllMyTweets.net এ যান ।
২। টার্গেটেড টুইটার হ্যান্ডল টাইপ করুন ।
৩। যখন ফলাফল আসবে তখনব্যবহার করুন “CTRL+F”(অথবা“EDIT –> FIND”যদি শর্টকাট ব্যবহার করতে চান ) এবং ইমেইল টার্মটি সন্ধান করুন ।
৪। কীওয়ার্ড ব্যবহার করে বিভিন্ন টুইট এ যান যেমন “email” , এবং আপনি আরও কিছু সংযজন করতে পারেন টুইট এর সাথে ইমেইল অ্যাড্রেস এর জন্য ।

কলাকৌশল ২ : ইমেইল ফর্মুলার পথ অনুসরণ করে ।

বছর খানেক আগে আমি যখন বাণিজ্য উন্নতির জন্য কাজ করতাম “Dyn” এ , আমি ব্যবহার করার চেষ্টা করতাম এবং যে কারো নামের প্রথম অক্ষর দিয়ে ইমেইল জানার চেষ্টা করতাম ,শেষ নাম , এবং ডোমেইন । যদি আপনি ভাগ্যবান অনুভব করেন এবং এই পথ চান , তাহলে শুধু পদক্ষেপ ২ লাফ দিয়ে পার হন । যদি আপনি ফরমুলাইক কিছু চান তাহলে পদক্ষেপ ১ হতে শুরু করুন ।
পদক্ষেপ ১ :   বৃহৎ শর্টকাটRob Ousbey, COO at Distilled Mediaযে এই ডকুমেন্টটি তৈরি করেছে সে আপনাকে একজন বাক্তির প্রথম নাম , শেষ নাম , এবং কোম্পানি ডোমেইন । একবার আপনি এই ৩ টি দফা প্রদান করলে ,ইহা আপনাকে কিছু জাদুময় ফলাফল ফেরত দিবে যা রক ওয়েল তইরিতে একটা অন্য হিট লিখা হবে, এবং আপনাকে একটা ফরম্যাট ইউসুয়াল ইমেইল তালিকা দিবে ।
্্্্্্
সুতরাং এখন যদি আপনার অনেক ইমেইল তালিকা থাকে,কিন্তু সেগুলোর একটাও সঠিক কিনা তা জানার কোন পথ থাকবে না , ঠিক ?
এখানে পদক্ষেপ ২ এর জন্য ২ টা উপায় আছে যার মাধ্যমে আপনি ব্যবহার উপযোগী ইমেইল অ্যাড্রেস খুঁজে বের করতে পারবেন ।

পদক্ষেপ ২ (ক): তথ্যপূর্ণ ইমেইল অ্যাড্রেস গুলো নিন এবং রাপ্রটিভ ব্যবহার করুন 

আপনি হয়তো আগে থেকেই রাপ্রটিভ সম্পর্কে জানেন, কিন্তু যদি আপনি না জানেন তাহলে এখনই ইন্সটল করুন ।
রাপ্রটিভ একটা বৃহৎ জিমেইল প্লাগিন যা আপনাকে Linkedin অ্যাকাউন্ট এসোসিয়েটএর সাথে ইমেইল অ্যাড্রেস দেখাবে । আসলে Linkedin এর নিজস্ব রাপ্রটিভ আছে ।
পদক্ষেপ ১ থেকে সব ইমেইলগুলো কপি এবং পেস্ট করুন একটা বার্তা লিখনে “To” জিমেইল এ প্রদান করুন ।
মমমমম
এখন প্রতিটি প্রচ্ছন্ন ইমেইল অ্যাড্রেস এ এক এক করে ক্লিক করুন এবং কিছু সময় অপেক্ষা করুন উপর্যুক্ত তথ্যর জন্য । কিন্তু যদি আপনার তার একটা ইমেইল এসোসিয়েট থাকে তাহলে Linkedin,আপনি তাদের ইমেইল টুগল করার সাথে সাথেতাদের সামাজিক তথ্যগুলো জনপূর্ণ হয় ।

পদক্ষেপ ২ (খ): MailTester.com ব্যবহার করুন 

MailTester.com হয়তো অনলাইনে সদব্যবহারকৃত একটি টুল ।কিন্তু এটা আপনার টার্গেটকৃত মেইল সার্ভার সেট আপ এর ওপরও নির্ভর করে। পদক্ষেপ ১ হতে একটা মেইল নেন , এবংMailTester.com. যান ।
MailTester আপনার দেওয়া মেইলটি নিবে এবং আপনাকে বলবে যে এটা কোন মেইল সার্ভার এর অস্তিত্ব । কিছু সময় মেইল সার্ভার ভেরিফিকেসন ব্লক রাখে , কিন্তু আমি এটাই বলব যে ৭৫% সময়াপ্নি ভ্যালিড ইমেইল অ্যাড্রেস পাবেন ।
MailTester আপনার সন্ধানকৃত ইমেইল অ্যাড্রেস এর কোড রঙিন করবেন এক এক করে যেভাবে আপনি তা সেখানে রাখবেন ।
today work
  • যদি তা হলুদ রঙ এ দেখায় তাহলে বুঝতে হবে তার ভেরিফিকেসন ব্লক আছে ।
  • যদি ইহা লাল রঙ নিক্ষেপ করে তাহলে বুঝতে হবে যে ইমেইল অ্যাড্রেস টি ভ্যালিড নয় ।
  • যদি ইহা সবুজ দেখায় তাহলে বুঝতে হবে যে ইমেইল অ্যাড্রেস টি ভ্যালিড এবং তা পাওয়া গেছে ।

বববব

কলাকৌশল ৩ : বাক্তিগত টার্গেট ওয়েব সাইট এর জন্য একটা “whoisদেখুন

নেটওয়ার্ক জগতে , যেকোনো জায়গায় ডোমেইন তালিকাভুক্তকরনে আপনাকে অবশ্যই ইনফো এসোসিয়েট এর সাথে সেই ডোমেইন নিয়ে যোগাযোগ করতে হবে , এবং সেই ইনফো পাবলিক এর প্রয়োজনীয় হতে হবে। আপনি কি আপনার বাক্তিগত টার্গেট ওয়েব সাইট পেয়েছেন ? , কিন্তু সেগুলো কি যোগাযোগের ইনফো ? অথবা এটা কি একটা আরম্ভ ? , এবং তারা কি এর প্রতিষ্ঠাতা ?
নয়তো তারা ব্যবহার করবে whois protection service (অপরের হইয়া কাল করার একটা ক্ষমতা যা তাদের ইমেইল এর সাথে চুক্তি করে “Dyn calls” , “গোপনীয় তালিকাভুক্তকরন ” হিসেবে), প্রায় সময় আপনি একটি “whois” ব্যবহার করতে পারেন তাদের তথ্য পেতে ।
কেমন করে :

১। আমার সুপারিশকৃত সাইট এ যানWhois.com.
২। আপনার টার্গেটেড ডোমেইন টাইপ করুন ।নিশিন্ত করুন আপনি ছেড়ে যাচ্ছেন “http://” অংশ ।
৩। ফলাফল দেখুন এবং একটা ইমেইল অ্যাড্রেস সন্ধানে আপনাকে সক্ষম হতে হবেযদি টার্গেট ব্যবহার না করেন“whois” সংরক্ষনে ।যেমন ফলাফল দেখাবে তার একটি নমুনা নিম্নে দেখান হল ।
রররররররররররর
শেষে এসব কলাকৌশল আপনাকে আপনার টার্গেটকৃত ইমেইল অ্যাড্রেস খুঁজে পেতে নাও সহায়তা করতে পারে , কিন্তু অধিকাংশ সময় তারা আপনাকে সাহায্য করবে তার থেকেও বেশি যেমনমাইকেল জেকসন টপ ১০ পাওয়ার জন্য রক ওয়েলকে সাহায্য করতেন ।

Friday, January 16, 2015

শর্টকার্ট ভাইরাসে আক্রান্ত কম্পিউটারের চিকিৎসা

আমরা অনেকেই ইদানিং শর্টকাট ভাইরাসের জ্বালাতনে অতিষ্ঠ। অনেকেই পোস্ট করেন এটি রিমুভের বিষয়ে। এটা আসলে কোন ভাইরাস নয়, এটা একটি "VBS Script"।

শর্টকাট ভাইরাস স্থায়ীভাবে রিমুভের জন্য আপনাকে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে।
অনাক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য:

১. RUN এ যান।
২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।
এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।
আক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য:
১. কী বোর্ডের CTRL+SHIFT+ESC চাপুন।
২. PROCESS ট্যাবে যান।
৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন।
৪. End Process এ ক্লিক করুন।
৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।
৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন।
৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন।
৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কিপ করে দিন।
৯. এখন RUN এ যান।
১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।
ব্যাস হয়ে গেল আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত। এবার অন্য কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।
আক্রান্ত পেনড্রাইভের জন্য:
১. আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন।
২. এবার cmd তে যান।
৩. আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারটি লিখে ইন্টার দিন। (যেমন: I:)
৪. নিচের কোডটি নির্ভুলভাবে লিখুন।
৫. কোডঃ attrib -s -h /s /d *.*
৬. ইন্টার কী চাপুন।
৭. এবার দেখুন পেনড্রাইভে রাখা আপনার ফাইলগুলো পুনরায় দেখাচ্ছে কিনা?
৮. এবার আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটাগুলো রেখে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দিন।
হয়ে গেল আপনার পেনড্রাইভ শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত।

(সংগৃহীত)

Thursday, January 8, 2015

বাংলা জোকস

একজন নারীর বেষ্ট ফ্রেন্ড কে? পুত্র না তার বাবা !!!!!!
সাইকোলজির টিচার ক্লাশে ঢুকেই বললেন – আজ পড়াবো না। সবাই খুশি।
,
টিচার ক্লাশের মাঝে গিয়ে একটা বেঞ্চে বসলেন। বাইরে বৃষ্টি, বেশ গল্পগুজব করার মত একটা পরিবেশ।ষ্টুডেন্ডদের মনেও পড়াশুনার কোন প্রেশার নেই।
,
টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই পাশের মেয়েটাকে বললেন– জননী তোমার কি বিয়ে হয়েছে? মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বলল- জ্বী স্যার। আমার একটা দুই বছরের ছেলে আছে।
,
টিচার চট করে দাঁড়ালেন। খুব হাসি হাসি মুখ নিয়ে বললেন- আমরা আজ আমাদেরই একজনের প্রিয় মানুষদের নাম জানবো। এই কথা বলেই মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বললেন – মা আজকে তুমিই টিচার। এই নাও চক, ডাষ্টার।
,
যাও তোমার প্রিয় দশ জন মানুষের নাম লেখো। মেয়েটা বোর্ডে গিয়ে দশ জন মানুষের নাম লেখলো। টিচার বললেন

এরা কারা? তাদের পরিচয় ডান পাশে লেখো। মেয়েটা এদের পরিচয় লেখলো।
,
সংসারের সবার নামের পাশে দুই একজন বন্ধু, প্রতিবেশীর নামও আছে। টিচার এবার বললেন – লিষ্ট থেকে পাঁচ জনকে মুছে দাও। মেয়েটা তার প্রতিবেশী,
আর ক্লাশমেটদের নাম মুছে দিলো।
টিচার একটু মুচকি হাসি দিয়ে বললেন, আরো তিন জনের নাম মুছো। মেয়েটা এবার একটু ভাবনায় পড়লো। ক্লাশের অন্য ষ্টুডেন্টরা এবার সিরিয়াসলি নিলো বিষয়টাকে। খুব মনযোগ দিয়ে দেখছে মেয়েটার সাইকোলজি কিভাবে কাজ করছে। মেয়েটার হাত কাঁপছে।
,
সে ধীরে ধীরে তার বেষ্ট ফ্রেন্ডের নাম মুছলো। এবং বাবা আর মায়ের নামও মুছে দিলো। এখন মেয়েটা রিতিমত কাঁদছে।
,
যে মজা দিয়ে ক্লাশটা শুরু হয়েছিলো, সেই মজা আর নেই। ক্লাশের অন্যদের মাঝেও টানটান উত্তেজন। লিষ্টে আর বাকী আছে দুইজন। মেয়েটার হাজবেন্ড আর সন্তান। টিচার এবার বললেন, আরো একজনের নাম মুছো। কিন্তু মেয়েটা ঠায় দাঁড়িয়ে রইলো। কারো নাম মুছতে সে আর পারছেনা। টিচার বললেন – মা গো,
,
এইটা একটা খেলা। সাইকোলজিক্যাল খেলা। জাষ্ট প্রিয় মানুষদের নাম মুছে দিতে বলেছি, মেরে ফেলতে তো বলিনি!!!
,
মেয়েটা কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে ছেলের নামটা মুছে দিলো।
টিচার এবার মেয়েটার কাছে গেলেন,
পকেট থেকে একটা গিফ্ট বের করে বললেন– তোমার মনের উপর দিয়ে যে ঝড়টা গেলো তার জন্য আমি দুঃখিত।
আর এই গিফ্ট বক্সে দশটা গিফ্ট আছে।
তোমার সব প্রিয়জনদের জন্য।
,
এবার বলো, কেন তুমি অন্য নামগুলো মুছলে। মেয়েটা বলল- প্রথমে বন্ধু আর প্রতিবেশীদের নাম মুছে দিলাম।
,
কারন তবু আমার কাছে বেষ্ট ফ্রেন্ড আর পরিবারের সবাই রইলো। পরে যখন আরো তিন জনের নাম মুছতে বললেন, তখন বেষ্ট ফ্রেন্ড আর বাবা মায়ের নাম মুছে দিলাম। ভাবলাম, বাবা মা তো আর চিরদিন থাকবে না। আর বেষ্ট ফ্রেন্ড না থাকলে কি হয়েছে?
,
আমার কাছে আমার পুত্র আর তার বাবাই বেষ্ট ফ্রেন্ড। কিন্তু সবার শেষে যখন এই দুইজন থেকে একজনকে মুছতে বললেন তখন আর সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না।
,
পরে ভেবে দেখলাম, ছেলেতো বড় হয়ে একদিন আমাকে ছেড়ে চলে গেলেও যেতে পারে। কিন্তু ছেলের বাবাতো কোন দিনও আমাকে ছেড়ে যাবে না।


●ম্যানেজার : ভালো কথা। যদি কিছু না মনে করেন একটা প্রশ্ন করতে পারি..?
বৃদ্ধা : করুন।
ম্যানেজার : মানে, আপনি কি করেন..?
বৃদ্ধা : আপনাকে বলতে আপত্তি নেই। আমি আসলে বিভিন্ন ব্যাপারে বিভিন্ন জনের সাথে বাজি ধরি এবং জিতেও যাই।
ম্যানেজার : তাই নাকি..?
বৃদ্ধা : একদম সত্যি। এই দেখুন, আমি আপনার সাথে বাজি রাখতে পারি যে আপনি পরচুল পরে
আছেন। ধরুন বাজি পাঁচ লাখ টাকার।
কমবয়সী ম্যানেজার একমাথা ঘন চুল নেড়ে বৃদ্ধাকে বললেন : আপনি কি মজা করছেন..?
বৃদ্ধা : একদমই না। আপনার সাহস থাকলে লড়ুন বাজি। তবে পাঁচ লাখ টাকা তো কম নয়, তাই আগামী কাল আমার উকিলকে নিয়ে আসব, তার সামনেই ফয়সলা হবে। আপনি রাজি থাকলে আগামীকাল সকাল দশটায়
আমি আসব। আপনি রাজি..? ম্যানেজার প্রথমে একটু অপ্রস্তুত হলেও, মনে মনে ভাবলেন পাঁচলাখ টাকা তো কম নয়। আর আমার চুল যে আমার নিজের তা আমার থেকে আর ভালো কে জানবে।
তিনি একটু সময় নিয়ে বৃদ্ধা কে বললেন..."ঠিক আছে, আমি রাজি। তাহলে আগামীকাল সকাল
দশটা। এইকথাই রইল। বৃদ্ধা তাকে ধন্যবাদ দিয়ে বিদায় নিলেন। সারা রাত ম্যানেজারের ঠিক করে
ঘুম হলোনা। পাঁচ লাখ টাকা আর বৃদ্ধার মুখ মাথার মধ্যে ঘুরতে লাগলো। মনে মনে ভাবলেন যে
বৃদ্ধা নিশ্চয়ই আসবেননা। কিন্তু মন থেকে চাপা উৎকন্ঠাটাও দূর করতে পারলেন না। পরের দিন
সকালে যথাসময় ব্যাঙ্কে এলেন। কি অবাক কান্ড ! ঠিক দশটার সময় সেই বৃদ্ধা শহরের সবচেয়ে নামী উকিল কে নিয়ে তার ঘরে ঢুকলেন।
ম্যানেজার সাহেব তাদের কে সসম্মানে বসতে দিলেন। বৃদ্ধা বললেন---"ম্যানেজার মশায়, যেহেতু অনেক টাকার ব্যাপার, আমি কিন্তু নিজের হাতে জিনিস টা ভালো করে পরীক্ষা করতে চাই।"
ম্যানেজার সাহেব মনে মনে একটু অসন্তুষ্ট হলেও মুখে বললেন---"ঠিক আছে, আপনি তা করতেই
পারেন। এতো টাকার ব্যাপার যখন।"
বৃদ্ধা উঠে এসে ম্যানেজার বাবুর চুল ধরে টানতে লাগলেন। ম্যানেজার বাবু চুপ করে বসে থাকলেন। হঠাৎ লক্ষ্য করলেন উকিল বাবু উঠে দেওয়ালে মাথা
ঠুকছেন। ম্যানেজার বাবু হতভম্ব হয়ে বললেন---"কি হলো ? কি হলো..?"
উকিল বাবু মাথা ঠুকতে ঠুকতে বললেন---"আমার বিশ লাখ টাকা গেল। উনি আমার সাথে বাজি লড়েছিলেন যে উনি আমার
সামনে শহরের সবচেয়ে বড়ো ব্যাঙ্কের ম্যানেজারের চুল ধরে টানবেন এবং ম্যানেজার বাবু
চুপ করে সহ্য করবেন।"

এক মহিলা তার বাড়ি থেকে বেরিয়ে দেখলো উঠানের সামনে তিনজন বৃদ্ধ ব্যক্তি বসে আছেন। তিনি তাদের কাউকেই চিনতে পারলেন না। তাই বললেন,
‘আমি আপনাদের কাউকেই চিনতে পারলাম না, কিন্তু আপনারা হয়তো ক্ষুধার্ত।আপনারা ভেতরে আসুন, আমি আপনাদের খাওয়ার ব্যবস্থা করছি তারা জিজ্ঞেস করলেন ‘ বাড়ির কর্তা কি আছেন?’ মহিলা বললেন,’না’। ‘তিনি বাইরে গেছেন।’‘তাহলে আমরা আসতে পারবো না।‘
সন্ধ্যায় যখন বাড়ির কর্তা ঘরে ফিরে সব শুনলেন তখন তিনি বললেন, 'যাও তাদের বলো যে আমি ফিরেছি এবং তাদের ঘরে আসার জন্যে অভ্যর্থনা জানাচ্ছি।‘মহিলা বাইরে গেলেন এবং তাদের ভেতরে আসতে বললেন। কিন্তু তারা বললো, ‘আমরা এভাবে যেতে পারি না।'মহিলা জিজ্ঞেস করলেন,’ ' কিন্তু কেন? আবার কি সমস্যা?’বৃদ্ধ লোকেদের মধ্যে একজন বললেন, ’আমাদের মধ্যে একজনের নাম সম্পদ।‘ আরেকজনের দিকে নির্দেশ করে বললেন, ’তার নাম সাফল্য এবং আমি ভালবাসা।এখন আপনি ভেতরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিন আমাদের কাকে আপনি ভেতরে ঢুকতে দেবেন।'মহিলা যখন ভেতরে গিয়ে সব খুলে বললেন তখন তার স্বামী অত্যন্ত খুশি হয়ে গেলেন এবং  বললেন,'আসাধারন!চল আমরা সম্পদকে ডাকি,তাহলে আমরা ধনী হয়ে যাব!'তার স্ত্রী এতে সম্মতি দিলেন  না,’নাহ,আমার মনে হয় আমাদের সাফল্যকেই ডাকা উচিত।' তাদের মেয়ে ঘরের অন্য প্রান্তে বসে সব শুনছিলো।সে বলে উঠলো,'তোমাদের কি মনে হয় না আমাদের ভালবাসাকেই ডাকা উচিত? তাহলে আমাদের ঘর ভালবাসায় পূর্ন হয়ে উঠবে।'লোকটি বললো,‘ঠিক আছে আমরা তাহলে আমাদের মেয়ের কথাই শুনবো, তুমি বাইরে যাও এবং ভালবাসাকেই আমাদের অতিথি হিসেবে ডেকে নিয়ে এসো।‘মহিলাটি বাইরে গেলেন এবং বললেন’আপনাদের মধ্যে ভালবাসা কার নাম? অনুগ্রহ করে তিনি ভেতরে আসুন,আপনিই আমাদের অতিথি।'ভালবাসা নামের বৃদ্ধ উঠে দাড়ালেন এবং বাড়ির দিকে হাটতে শুরু করলেন,বাকী দুজনও উঠে দাড়ালেন এবং তাকে অনুসরন করতে লাগলেন।মহিলাটি এতে ভীষন অবাক হয়ে গেলেন এবং বললেন, 'আমিতো শুধু ভালবাসা নামের বৃদ্ধকে ভেতরে আসার আমন্ত্রন জানিয়েছি,আপনারাকেন তার সাথে আসছেন?’বৃদ্ধ লোকেরা বললো,'আপনি যদি সম্পদ আর সাফল্যকে আমন্ত্রন করতেন তবে আমাদের বাকী দুজন বাইরেই থাকতাম,কিন্তু আপনি যেহেতু ভালবাসাকে আমন্ত্রন জানিয়েছেন,সে যেখানে যায়,আমরা দুইজনও সেখানেই যাই। যেখানেই ভালবাসা থাকে,সেখানেই সম্পদ ও সাফল্যও থাকে।‘ 
##
এক লোক রাতে মদ খেয়ে মাতাল হয়ে বাসায় ফিরে দেখে বউ ঘুমিয়ে পডছে, তো সেও বউয়ের পাশে শুয়ে পডল।
রাতে সে স্বপ্ন দেখল সে মরে গেছে, পর জগতে যেয়ে সে ঈশ্বরকে বলছে তাকে আরেকবার দুনিয়ায় পাঠাতে। ঈশ্বর
তাকে মুরগী বানিয়ে পাঠিয়ে দিছে । দুনিয়ায় এসে সে একটা ডিম পাডল, ডিম দেখে তো সে হতভম্ব, একটা স্বর্ণের ডিম ,
সে খুশি হয়ে আরেকটা ডিম পাডল, এটাও স্বর্ণের , এবার সে আরেকটা ডিম পাডতে জোর দিল I হটাত খেয়াল হল কে যেন তাকে পিটাচ্ছে,.
.
.
.ঘুম ভেঙ্গে দেখে বউ তাকে পিটাচ্ছে আর বলছে হারামি টয়লেট করে বিছানাডা শেষ কইরা দিল.. ...!!!!


##
এক নোয়াখাইল্লা কল সেন্টারে ফোন দিল। ওপাশ থেকে বললো বাংলার জন্য এক চাপুন ইংরেজির জন্য দুই চাপুন।
→ আপা, নোয়াখালির জন্য কত চাইপ্তাম,
→ বাংলার জন্য ...
→ আরে আমি কইতাছি নোয়াখালির জন্য কত চাইপ্তাম...!
কেউ কিছু বলে না দেইখা লোক টা বাংলাই বেছে নিলো।
→ তানিয়া বলছি কিভাবে সাহায্য
করতে পারি ?
→ হেলু আফা আমারে এক্কান ফেসবুক আইডি খুলি দেনতো।
→ দেখুন ফেসবুক আইডি খুলতে হলে তো আপনার ইন্টারনেট সংযোগ লাগবে সেজন্য আপনাকে আগে. . . .
→ আরে ঐসব ইন্টারনেট, ফিন্টার্নেট দরকার নাই আপনি আমারে এক্কান ফেসবুক আইডি খুলে দেন নাম দিবেন  'নোয়াখালির হোলা তিনশো টেয়া তোলা'।
→ দেখুন স্যার ফেসবুক আইডি খুলতে হলে আপনি নিকটস্থ সাইবার ক্যাফে ...
→ আচ্ছা আমি কফি খাইয়া লইতেছি আপনি আইডি খুলে রাখবেন, আমি দুই মিনিট পরে ফোন দিমুনি। কেউ হেতেরে গরুর ট্যাবলেট খাওয়া, খাওইয়া বুদ্ধি বাড়া...


##  
ছেলেরা মেয়েদের ঠোঁটে KISS দিতে বেশী পছন্দ করে কেন????

কারন…মেয়েদের মুখ সবসময় বকবক করে, তাই এটাই মেয়েদের মুখ কিছুক্ষনের জন্য বন্ধ করে রাখার সবচেয়ে ভাল
উপায়..........!!!!! ছেলেরা কি একমত??


##
তিন চোর গ্রামের একটা বাড়িতে গিয়েছিল গরু চুরি করতে। তো বাড়ির মালিক টের পায় এবং বেশি সাহস দেখাইতে গিয়ে একা একা গেল চোর ধরতে। তো চোর তিনটা বুদ্ধি করল বেটারে একটা অভিনব শাস্তি দিবে। তো চোর তিনটা মালিককে ধরে গরুর সাথে উলঙ্গ করে দড়ি দিয়ে বেধেরেখে চলে গেল। পরের দিনসকালে বাড়ির লোকজন তার বাধন খুলে দিল, তো সে সাথে সাথে একটা লাঠি খুজতে লাগল জামা কাপড় না খুজেই একটা লাঠি পেয়ে সাথে সাথে গরুর
বাছুরটিকে পেটাচ্ছেআর বলতে লাগল "কাল সারারাত বললাম আমি তোর মা না, তারপরেও সে সারারাত দুধ মনে কইরা আমারটা চুষতেছিল কেন ???



## 

Saturday, January 3, 2015

My

Hi, I am the right person whom do you want. I am so much experienced in Wordpress web development. I hope I will Fulfill all of your demand. Keep faith on me. Thanks


For Css/jquery bangla video download from youtube (shuily sadia)   https://www.youtube.com/channel/UC9gaT9NyjdoQESSoXT3dK_g