রোগ চেনাবে নখ
শুধু
ভালোবাসা বুঝতে
নয়,
রোগেরও
নানা
লক্ষণ
থাকে। কবে
কখন
ভালোবাসায় জড়াবেন
তা
যেমন
কেউ
বলতে
পারেন
না। তেমনি
কোন
রোগে
আক্রান্ত হওয়ার
বিষয়টিও সকলের
কাছে
সমান
অজানা। তবে
ভালোবাসার মতো
রোগে
আক্রান্ত হওয়ার
আগে
কিছু
পূর্ব
লক্ষণ
দেখা
যায়। এবার
রোগের
লক্ষণ
চেনাতে
সাহায্য করবে
নখ। নিজের
হাতের
নখ
দেখলেই
বুঝতে
পারবেন,
খুব
তাড়াতাড়ি আপনি
কোন
অসুখে
আক্রান্ত হতে
চলেছেন।
দেখে
নিন
নখের
কোন
কোন
লক্ষণে
কোন
কোন
রোগ
লুকিয়ে
রয়েছে-
# কারও নখ
সাদা
ধবধবে
হয়,
আবার
কারও
নখ
লালচে
হয়।
লালচে
নখ
মানে,
আপনার
রক্তে
হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ
বেশি
রয়েছে।
আর
সাদা
নখ
মানে,
রক্তে
হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ
কম।
অর্থাৎ
আপনি
অ্যানিমিয়ায় ভুগছেন। এরকম
অবস্থায় যত
তাড়াতাড়ি সম্ভব
চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
# নখ কখনও
কখনও
হলুদ
হতে
দেখা
যায়।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা
মনে
করি
যে,
সেটা
খাবারের রঙের
কারণে
হচ্ছে।
কিন্তু
আসলে
তা
নয়।
আপনার
জন্ডিস
হওয়ার
প্রথম
লক্ষণ
এটাই।
কাজেই
অবহেলা
না
করে
চিকিৎসা করুন।
# নেলপলিশ পরার
কারণে
আমরা
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নখের
দিকে
বিশেষ
নজর
দিই
না।
যদি
কখনও
দেখেন
আপনার
নখ
কালো
হয়ে
যাচ্ছে,
তার
মানে
এটি
স্কিন
ক্যানসারের লক্ষণ।
# অনেকেরই নখের
মাঝে
সাদা
দাগ
দেখা
যায়।
এর
অর্থ,
আপনার
শরীরে
প্রোটিনের ঘাটতি
দেখা
দিচ্ছে। তাই
সুস্থ
থাকতে
যত
তাড়াতাড়ি সম্ভব
শরীরে
প্রোটিনের চাহিদা
পূরণ
করুন।
সূত্র:
জিনিউজ।
যে ৯টি শারীরিক ভঙ্গির কারণে আপনাকে ভুল বুঝতে পারে
শারীরিক ভঙ্গিমা দিয়েই
আমরা
সবাই
কথা
বলি। একেকজন
একেকভাবে হাত
নাড়েন,
কেউ
হয়তো
মাথা
নাড়ান,
কেউ
হয়তো
আনমনেই
হাত
রেখে
দেন
গালে। শারীরিক ভঙ্গিমা দেখেই
মানুষটির অভিব্যক্তি বুঝে
ফেলা
সহজ
হয়। এই
বিষয়টি
হয়তো
আমরা
খুব
গুরুত্ব দিয়ে
দেখি
না,
কিন্তু
দেখা
উচিত। ইন্ডিপেনডেন্টের একটি
প্রতিবেদন বলছে,
আপনার
অসচেতন
কিছু
অঙ্গভঙ্গির মানুষজন আপনাকে
ভুল
বুঝতে
পারে।
মাথা বারবার পেছনের দিকে নাড়ানো
এর মানে হলো, আপনি কোনো জিনিসই সহজে মেনে নিতে চান না। কাজেই কোনো বিষয়ে আপনি মেনে নেওয়ার কথা বললেও আসলে বিষয়টি মানতে পারছেন না।
এর মানে হলো, আপনি কোনো জিনিসই সহজে মেনে নিতে চান না। কাজেই কোনো বিষয়ে আপনি মেনে নেওয়ার কথা বললেও আসলে বিষয়টি মানতে পারছেন না।
চোখে চোখ না রেখে কথা শুনে যাওয়া
এর মানে অনেকেই ধরে নিতে পারে যে আপনি তাঁর কথা মোটেও মনোযোগ দিয়ে শুনছেন না। প্রেমিকার সামনে এমন আচরণ ভুলেও করবেন না!
এর মানে অনেকেই ধরে নিতে পারে যে আপনি তাঁর কথা মোটেও মনোযোগ দিয়ে শুনছেন না। প্রেমিকার সামনে এমন আচরণ ভুলেও করবেন না!
কথা বলার সময় নিজের মুখ নিজে স্পর্শ করা
এর মানে হতে পারে আপনি আসলে যা বলছেন, তা বানিয়ে বলছেন, এটি মোটেও সত্য নয়।
এর মানে হতে পারে আপনি আসলে যা বলছেন, তা বানিয়ে বলছেন, এটি মোটেও সত্য নয়।
কথা বলার সময় হাত পকেটে রাখা
আপনি আসলে কোনো একটা বিষয় লুকোতে চাইছেন, গোপন করতে চাইছেন।
আপনি আসলে কোনো একটা বিষয় লুকোতে চাইছেন, গোপন করতে চাইছেন।
খুব ধীরে শারীরিক প্রতিক্রিয়া দেখানো
আপনি আসল কথাটা বলতে চাইছেন না। আপনার উদ্দেশ্য এক, কথা আরেক!
আপনি আসল কথাটা বলতে চাইছেন না। আপনার উদ্দেশ্য এক, কথা আরেক!
সামনের দিকে হাত বেঁধে রাখা
আপনি কোনো একটা বিষয় লুকোতে চাইছেন, ভয় পাচ্ছেন।
আপনি কোনো একটা বিষয় লুকোতে চাইছেন, ভয় পাচ্ছেন।
মুষ্টিবদ্ধ হাত
আপনি আপনার ক্ষমতা, আগ্রাসন প্রকাশ করতে চাইছেন কথার আড়ালে।
আপনি আপনার ক্ষমতা, আগ্রাসন প্রকাশ করতে চাইছেন কথার আড়ালে।
একদিকে ঘাড় নাড়ানো
আপনি কোনো বিষয়ে মিথ্যে কথা বলছেন।
আপনি কোনো বিষয়ে মিথ্যে কথা বলছেন।
বেশি দূরে সরে যাওয়া
আপনি পুরো বিষয়টি এড়িয়ে যেতে চান।
আপনি পুরো বিষয়টি এড়িয়ে যেতে চান।
ফিরে আসবে ত্বকের হারানো লাবণ্য
প্রচণ্ড গরমে ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখা একটু কঠিনই বটে। এ সময় রোদের প্রচণ্ড তাপ, ধুলোবালি এবং বিরূপ আবহাওয়া ত্বকের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। ফলে ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়। এ সময় প্রতিদিন সঠিকভাবে যত্ন না নিলে চেহারার লাবণ্য নষ্ট হতে থাকে। তখন দেখতেও বিশ্রী লাগে। অনেকেই এসব সমস্যা কাটিয়ে উঠতে সময় এবং অর্থ খরচ করে পার্লারে যান। কেউবা বাসায় বসেই বাজারের নানা কসমেটিকস পণ্য ব্যবহার করেন। এগুলো ব্যবহারে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোন ফল পাওয়া যায় না। আবার ত্বকেরও মারাত্মক ক্ষতি হয়। কাজেই ক্ষতি এড়াতে আশ্রয় নিন প্রাকৃতিক উপাদান মধুর যা আপনার ত্বকের হারানো লাবণ্য ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে।
মধু
একটি
সহজলভ্য উপাদান
হলেও
তা
ত্বকের
যত্নে
খুবই
কার্যকরী। তাহলে
আর
দেরি
কেন?
জেনে
নিন
ত্বকের
যত্নে
কিভাবে
মধু
ব্যবহার করে
হারানো
লাবণ্য
ফিরিয়ে
আনবেন-
গোলাপ জল
ও মধুর
মিশ্রণ
এটি একটি সহজ ফেসপ্যাক। এক টেবিল চামচ মধু ও এক টেবিল চামচ গোলাপ জল একত্রে মেশান। তারপর এটি মুখে লাগিয়ে ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত ব্যবহারে দেখবেন ত্বকের হারানো লাবণ্য ফিরে এসেছে। নিয়মিত গোলাপ জল ও মধুর প্যাক ব্যবহারে ত্বকের শুষ্কতা দূর হবে এবং সেইসঙ্গে ত্বকের মৃত কোষও সরে যাবে।
এটি একটি সহজ ফেসপ্যাক। এক টেবিল চামচ মধু ও এক টেবিল চামচ গোলাপ জল একত্রে মেশান। তারপর এটি মুখে লাগিয়ে ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত ব্যবহারে দেখবেন ত্বকের হারানো লাবণ্য ফিরে এসেছে। নিয়মিত গোলাপ জল ও মধুর প্যাক ব্যবহারে ত্বকের শুষ্কতা দূর হবে এবং সেইসঙ্গে ত্বকের মৃত কোষও সরে যাবে।
দই ও মধুর মিশ্রণ
একটি বাটিতে ২ টেবিল চামচ মধু ও ৪ টেবিল চামচ দই নিন। তারপর সেগুলো ভালো করে মিশিয়ে পেস্টটি মুখ ও ঘাড়ে লাগান। এরপর ১৫ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত এ কাজ করলে তারুণ্য ফিরে আসবে।
একটি বাটিতে ২ টেবিল চামচ মধু ও ৪ টেবিল চামচ দই নিন। তারপর সেগুলো ভালো করে মিশিয়ে পেস্টটি মুখ ও ঘাড়ে লাগান। এরপর ১৫ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত এ কাজ করলে তারুণ্য ফিরে আসবে।
কলা ও মধুর মিশ্রণ
দুই টেবিল চামচ মধু ও একটি কলা নিন। কলাটিকে ভালো করে পেস্ট বানিয়ে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করুন। ১৫ মিনিট পর পরিষ্কার ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বককে নমনীয় করে তুলতে প্রতিদিন এই মিশ্রণটি ব্যবহারের বিকল্প নেই।
দুই টেবিল চামচ মধু ও একটি কলা নিন। কলাটিকে ভালো করে পেস্ট বানিয়ে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করুন। ১৫ মিনিট পর পরিষ্কার ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বককে নমনীয় করে তুলতে প্রতিদিন এই মিশ্রণটি ব্যবহারের বিকল্প নেই।
বজ্রপাত থেকে বাঁচতে করণীয়
বাংলাদেশে প্রতি বছর বজ্রপাতে গড়ে দুই থেকে তিনশ’ মানুষের প্রাণহানি ঘটে। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রপাতে ৪৪ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এছাড়া আজ শুক্রবারও বিভিন্ন জায়গায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। যেহেতু মার্চ থেকে মে এবং অক্টোবর থেকে নভেম্বরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বজ্রবৃষ্টি হয়ে থাকে। তাই এ সময় পাকা বাড়ির নিচে আশ্রয় নিতে এবং উঁচু গাছপালা বা বিদ্যুতের লাইন থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুধু তাই নয়, এ সময় জানালা থেকে দূরে থাকার পাশাপাশি ধাতব বস্তু এড়িয়ে চলা, টিভি-ফ্রিজ না ধরা, গাড়ির ভেতর অবস্থান না করা এবং খালি পায়ে না থাকারও পরামর্শ দিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।বজ্রপাতের সময় কী করা উচিত, আর কী উচিত নয়- সে বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এগুলো হলো-
# ঘন ঘন বজ্রপাত হতে থাকলে খোলা বা উঁচু জায়গায় না থাকাই ভালো। সবচেয়ে ভালো হয় যদি কোনও দালানের নিচে আশ্রয় নেওয়া যায়।
# বজ্রপাত হলে উঁচু গাছপালা বা বিদ্যুতের খুঁটিতে বিদ্যুৎস্পর্শের সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই বজ্রঝড়ের সময় গাছ বা খুঁটির কাছাকাছি থাকা নিরাপদ নয়। ফাঁকা জায়গায় যাত্রী ছাউনি বা বড় গাছে বজ্রপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে অত্যন্ত বেশি।
# বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছে গিয়ে উঁকিঝুঁকি নিরাপদ নাও হতে পারে। এ সময় জানালা বন্ধ রেখে ঘরের ভেতরে থাকার পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
# বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করা ঠিক হবে না। এমনকি ল্যান্ড ফোন ব্যবহার না করতেও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। বজ্রপাতের সময় এগুলোর সংস্পর্শ এসে অনেকে স্পৃষ্ট হন।
# বজ্রপাতের সময় বৈদ্যুতিক সংযোগযুক্ত সব ধরনের যন্ত্রপাতি এড়িয়ে চলা উচিত। টিভি, ফ্রিজ ইত্যাদি বন্ধ করা থাকলেও স্পর্শ করা ঠিক হবে না। বজ্রপাতের আভাস পেলে আগেই প্লাগ খুলে রাখা ভালো।
# বজ্রপাতের সময় রাস্তায় গাড়িতে থাকলে যত দ্রুত সম্ভব বাড়িতে ফেরার চেষ্টা করতে বলেছেন আবহাওয়াবিদরা। যদি তখন প্রচণ্ড বজ্রপাত ও বৃষ্টি হয়, তাহলে গাড়ি কোনও গাড়িবারান্দা বা পাকা ছাউনির নিচে রাখা যেতে পারে। ওই সময় গাড়ির কাচে হাত দেওয়াও বিপজ্জনক হতে পারে।
# বৃষ্টি হলে রাস্তায় পানি জমতে পারে। অনেক সময় বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে সেই পানিতে পড়ে হতে পারে দুর্ঘটনার কারণ। কাছে কোথাও বাজ পড়লেও সেই পানি হয়ে উঠতে পারে বিদ্যুতস্পৃষ্টের কারণ।
# বজ্রপাতের সময় চামড়ার ভেজা জুতা বা খালি পায়ে থাকা খুবই বিপজ্জনক। যদি একান্ত বের হতেই হয়, পা ঢাকা জুতো ব্যবহার করা ভালো। রাবারের গামবুট এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো কাজ করবে।
# বজ্রপাতের সময় রাস্তায় চলাচলেও খেয়াল রাখতে হবে। কেউ আহত হয়ে থাকলে দেরি না করে তাকে হাসপাতালে পাঠানোর চেষ্টা করতে হবে। তবে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট কাউকে ঘটনার সময় খালি হাতে স্পর্শ করলে নিজেও ঝুঁকিতে পড়তে হবে।
ডিমের
খোসা
ছাড়ানোর সহজ
উপায়
অনেকে
বাসায়
ডিম
ভুনা
কিংবা
সিদ্ধ
ডিম
খেয়ে
থাকেন। সিদ্ধ
ডিম
প্রাণীজ আমিষের
অন্যতম
উৎস
হলেও
অনেক
সময়
ডিমের
খোসা
ছাড়াতে
গিয়ে
অর্ধেকটা ডিমই
খোসার
সাথে
উঠে
আসে। পাশাপাশি ডিমের
সৌন্দর্য ও
সময়
দু'টোয় নষ্ট হয়। তবে
সঠিক
পদ্ধতি
অনুসরণ
করলে
ডিমের
খোসা
ছাড়ানো
কোনো
সমস্যাই নয়। চলুন
জেনে
নেওয়া
যাক
ডিমের
খোসা
ছাড়ানোর সহজ
পদ্ধতি।
ডিমের
খোসা
ছাড়ানোর সহজ
উপায়:
ডিম
সিদ্ধ
করার
সময়ে
পানিতে
বেশ
খানিকটা লবণ
দিন।
এরপর
ডিম
সিদ্ধ
হয়ে
গেলে
গরম
পানিটা
ফেলে
দিয়ে
ঠাণ্ডা
পানিতে
ধুয়ে
ফেলুন।
এবার
ডিমের
খোসাগুলোকে হালকা
আঘাত
করে
ভাঙ্গা
ভাঙ্গা
করে
নিন।
ডিমগুলোকে ঠাণ্ডা
করার
জন্য
কয়েক
মিনিট
ঠাণ্ডা
পানিতে
ডুবিয়ে
রাখুন।
এবার
ডিমের
খোসা
ছাড়ান।
খুব
সুন্দর
ভাবে
সহজেই
ছেড়ে
যাবে
ডিমের
খোসাগুলো।
চুলের
অকাল
পক্কতা
রোধ
করবেন
যেভাবে
আয়নার
সামনে
দাঁড়িয়ে চুল
আঁচাড়ানোর সময়
হঠাৎ
একটা
পাকা
চুল
চোখে
পড়ল। ব্যস,
অমনি
কপালে
চিন্তার ভাঁজ
পড়ে
গেল। তাহলে
কি
বয়স
হয়ে
গেল
আপনার?
না,
এটা
ভুল
ধারণা।
শুধু
বয়স
হয়ে
গেলেই
যে
চুলে
পাক
ধরে
তা
কিন্তু
নয়।
চিন্তা,
ভুল
ডায়েট,
হরমোনের প্রভাব,
এমনকি
প্রাকৃতিক কারণে
অকালে
চুল
পেকে
যেতে
পারে।
কিন্তু
অকালে
চুল
পেকে
গেলে
তখন
কি
করবেন
জানেন?
পাকা
চুলকে
কাঁচা
করতে
বাজারে
অনেক
প্রোডাক্ট বিক্রি
হয়।
কিন্তু
এই
ধরণের
বাজার
চলতি
প্রোডাক্ট ব্যবহার না
করে
যাতে
অকালে
চুল
না
পাকে
তার
ব্যবস্থা করাই
ভালো।
এ
জন্য
ঘরোয়া
জিনিস
ব্যবহার করাই
সবচেয়ে
ভালো।
তাই
দেখে
নিন
কী
কী
জিনিস
ব্যবহার করলে
অকালে
আপনার
চুলে
পাক
ধরবে
না।
আমলকি:
চুলের পক্ষে আমলকি খুবই উপকারী একটা উপাদান। বাজারে যে সমস্ত শ্যাম্পু বিক্রি হয়, তাতেও মূল উপাদান আমলকিই থাকে। তবে সে সমস্ত ব্যবহার না করে বাড়িতেই আপনি ভেষজ শ্যাম্পু তৈরি করে নিতে পারেন। কয়েক টুকরো আমলকি নারকেল তেলে ততক্ষণ পর্যন্ত সেদ্ধ করুন, যতক্ষণ না সেগুলি কালো হয়ে যায়। এরপর সেটিকে আপনার স্কাল্পে লাগান। ঘণ্টাখানেক রেখে ধুয়ে ফেলুন।
চুলের পক্ষে আমলকি খুবই উপকারী একটা উপাদান। বাজারে যে সমস্ত শ্যাম্পু বিক্রি হয়, তাতেও মূল উপাদান আমলকিই থাকে। তবে সে সমস্ত ব্যবহার না করে বাড়িতেই আপনি ভেষজ শ্যাম্পু তৈরি করে নিতে পারেন। কয়েক টুকরো আমলকি নারকেল তেলে ততক্ষণ পর্যন্ত সেদ্ধ করুন, যতক্ষণ না সেগুলি কালো হয়ে যায়। এরপর সেটিকে আপনার স্কাল্পে লাগান। ঘণ্টাখানেক রেখে ধুয়ে ফেলুন।
পেঁয়াজ:
চুল পড়া রোধ করতে বা চুলের অকাল পক্কতা কমাতে পেঁয়াজ খুবই উপকারী। কাঁচা পেঁয়াজের রস চুলে লাগিয়ে ঘণ্টাখানেক রেখে শ্যাম্পু করে ফেললে এই সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
চুল পড়া রোধ করতে বা চুলের অকাল পক্কতা কমাতে পেঁয়াজ খুবই উপকারী। কাঁচা পেঁয়াজের রস চুলে লাগিয়ে ঘণ্টাখানেক রেখে শ্যাম্পু করে ফেললে এই সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
হেনা:
চুলে হেনা বা মেহেদী করলে খুব সহজেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
চুলে হেনা বা মেহেদী করলে খুব সহজেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
সকালে
পানি
পান
করার
উপকারিতা
সকালে
উঠে
খালি
পেটে
পানি
পান
করা
উচিত। মূল
কারণ
হিসেবে
বলা
হয়
যে
এতে
পেট
পরিষ্কার হয়। কিন্তু
তা
ছাড়াও
আরো
বহু
উপকারিতা রয়েছে—
১) খালি পেটে পানি খেলে বাওয়েল মুভমেন্ট ভালো হয় এবং সহজে পেট পরিষ্কার হয়।
২) সারা রাত ধরে যে রেচন পদার্থগুলো বা টক্সিনগুলো কিডনিতে জমা হয়, সকালে খালি পেটে পানি পান করলে সেই টক্সিনগুলো মলমূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।
৩) সকালে খালি পেটে পানি খিদে বাড়ায়।
৪) ঘুম থেকে উঠে অনেকের মাথাব্যথা করে। শরীরে পানির মাত্রা কমে যাওয়া মাথাব্যথার অন্যতম কারণ। সারা রাত শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি যায় না। তাই সকালে উঠে যদি খালি পেটে অনেকটা পরিমাণ পানি খাওয়া যায় তবে মাথার যন্ত্রণা দূর হয়।
৫) খালি পেটে পানি খাওয়ার ফলে যেহেতু বাওয়েল মুভমেন্ট ভালো হয় তাই কোলনও পরিষ্কার হয়।
৬) সকালে খালি পেটে পানি খেলে হজমশক্তিও বাড়ে।
৭) যারা ডায়েটের মাধ্যমে ওজন কমাতে চান, তারা অবশ্যই এই অভ্যাসটি বজায় রাখবেন কারণ যত বেশি পানি খাবেন তত হজম ভালো হবে এবং শরীরে বাড়তি ফ্যাট জমবে না।
৮) ঘুমের ক্লান্তি কাটিয়ে শরীরে নতুন এনার্জির সঞ্চার হয়।
৯) শরীর থেকে যত টক্সিন দূর হবে ততই ত্বক উজ্জ্বল হবে। সবচেয়ে বেশি টক্সিন জমে রাতে, ঘুমোনোর সময়ে। তাই নিয়মিত সকালে খালি পেটে পানি খেয়ে শরীর থেকে টক্সিন দূর করলে ত্বক উজ্জ্বল হবে।
১০) খালি পেটে পানি খেলে তা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। - See more at: http://www.bd-pratidin.com/life/2016/05/14/144810#sthash.z4qZXip0.dpuf
১) খালি পেটে পানি খেলে বাওয়েল মুভমেন্ট ভালো হয় এবং সহজে পেট পরিষ্কার হয়।
২) সারা রাত ধরে যে রেচন পদার্থগুলো বা টক্সিনগুলো কিডনিতে জমা হয়, সকালে খালি পেটে পানি পান করলে সেই টক্সিনগুলো মলমূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।
৩) সকালে খালি পেটে পানি খিদে বাড়ায়।
৪) ঘুম থেকে উঠে অনেকের মাথাব্যথা করে। শরীরে পানির মাত্রা কমে যাওয়া মাথাব্যথার অন্যতম কারণ। সারা রাত শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি যায় না। তাই সকালে উঠে যদি খালি পেটে অনেকটা পরিমাণ পানি খাওয়া যায় তবে মাথার যন্ত্রণা দূর হয়।
৫) খালি পেটে পানি খাওয়ার ফলে যেহেতু বাওয়েল মুভমেন্ট ভালো হয় তাই কোলনও পরিষ্কার হয়।
৬) সকালে খালি পেটে পানি খেলে হজমশক্তিও বাড়ে।
৭) যারা ডায়েটের মাধ্যমে ওজন কমাতে চান, তারা অবশ্যই এই অভ্যাসটি বজায় রাখবেন কারণ যত বেশি পানি খাবেন তত হজম ভালো হবে এবং শরীরে বাড়তি ফ্যাট জমবে না।
৮) ঘুমের ক্লান্তি কাটিয়ে শরীরে নতুন এনার্জির সঞ্চার হয়।
৯) শরীর থেকে যত টক্সিন দূর হবে ততই ত্বক উজ্জ্বল হবে। সবচেয়ে বেশি টক্সিন জমে রাতে, ঘুমোনোর সময়ে। তাই নিয়মিত সকালে খালি পেটে পানি খেয়ে শরীর থেকে টক্সিন দূর করলে ত্বক উজ্জ্বল হবে।
১০) খালি পেটে পানি খেলে তা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। - See more at: http://www.bd-pratidin.com/life/2016/05/14/144810#sthash.z4qZXip0.dpuf
স্মৃতিশক্তি ধরে
রাখবে
যে
খাবার
বিশ্ব
স্বাস্থ্য সংস্থা
ডব্লিউএইচও'র
সাম্প্রতিক এক
প্রতিবেদনে বলা
হয়েছে,
বিশ্বব্যাপী ৪
কোটি
৭৫
লাখ
মানুষ
স্মৃতিভ্রংশ (ডিমেনশিয়া) রোগে
আক্রান্ত। এ সংখ্যা
প্রতিবছরই বাড়ছে। স্মৃতিভ্রংশতার নানা
কারণ
রয়েছে। অতিরিক্ত চাপ,
দুশ্চিন্তা ও
বয়স
বাড়ার
সঙ্গে
সঙ্গে
তা
বাড়তে
পারে। তবে
স্মৃতিভ্রংশতা রোধে
সহায়ক
বেশ
কিছু
খাবার
রয়েছে। নিচে
সেসব
খাবার
নিয়েই
আলোচনা
করা
হলো
:
ডিম
: সহজলভ্য এবং
পুষ্টিতে ভরপুর
একটি
খাবার
হলো
ডিম।
রক্তে
শর্করার পরিমাণকে নিয়ন্ত্রণ করে
এই
খাবার।
প্রচুর
পরিমাণে কার্বোহাইডেট এবং
ভিটামিন ডি
রয়েছে
এতে।
জলের
দ্রবণীয় পুষ্টিগুণ রয়েছে
ডিমের
কুসুমে;
যা
মস্তিষ্ক সুস্থ
রাখতে
বিশেষ
ভূমিকা
পালন
করে।
পুষ্টিবিজ্ঞানীদের মতে,
প্রতিদিনের খাদ্য
তালিকায় অবশ্যই
ডিম
থাকা
উচিত।
সূর্যমুখীর বীজ
: বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহৃত ভোজ্যতেলের তালিকায় অন্যতম
সূর্যমুখী ফুলের
বীজ
থেকে
তৈরি
তেল।
এতে
প্রচুর
পরিমাণে জল
দ্রবণীয় পুষ্টিগুণ বা
কলিন
রয়েছে;
বয়স্কদের স্বল্পমেয়াদী স্মৃতিচালনে বিশেষ
ভূমিকা
পালন
করে।
সূর্যমুখীর বীজে
প্রচুর
পরিমাণে ভিটামিন-ই
আছে।
স্মৃতিশক্তি ভালোভাবে পরিচালনা করতে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
পালন
করে
ভিটামিন-ই।
মাছ
: টুনা
মাছ
এবং
স্যালমনসহ প্রায়
সব
মাছের
চর্বিতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড
রয়েছে;
যা
মস্তিষ্কের কার্য
পরিচালনায় সাহায্য করে।
বাচ্চার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে গুরুতপূর্ণ ভূমিকা
পালন
করে
মাছ।
এছাড়া
গর্ভবতী মহিলাদের জন্যও
মাছ
খুবই
উপকারী
খাবার।
স্ট্রবেরি ও
কালোজাম : স্ট্রবেরি এবং
কালোজামে প্রচুর
পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে;
যা
মস্তিষ্কের সংকেত
পথচালনার জন্য
উপকারী। এছাড়া
মানব
শরীরের
কোষের
মৃত্যু
নিবারণে সাহায্য করে
জাম।
একইসঙ্গে মস্তিষ্কের প্রদাহ
প্রতিরোধে সাহায্য করে
ছোট্ট
এই
ফলটি।
শাক
: আমাদের
দেশে
গ্রামে-গঞ্জে খোলা মাঠে
বিভিন্ন রকম
শাক
পাওয়া
যায়।
এসব
শাকে
লুথিন
নামক
পদার্থ
রয়েছে;
যা
অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের জন্য
শক্তিশালী ভূমিকা
রাখে।
মস্তিষ্কের উন্নতিতে এবং
কার্যনির্বাহে সাহায্য করে
লুথিন।
এছাড়া
শরীর
চর্চাতেও ভূমিকা
রাখে
শাক।
বাদাম
: ভিটামিন-ই
এর
অন্যতম
প্রাকৃতিক উৎস
কাজুবাদাম, চীনাবাদাম ও
আখরোট।
মস্তিষ্কের কার্য
পরিচালনায় সাহায্য করে
বাদাম।
ডার্ক
চকলেট
: কোকোয়া
বীজের
বিশেষ
উপাদান
সমৃদ্ধ
ডার্ক
চকলেট
প্রাপ্তবয়স্কদের বয়সজনিত স্মৃতিশক্তি লোপ
ঠেকাতে
সাহায্য করে।
প্রতিদিন কোকোয়া
বীজ
সমৃদ্ধ
খাবার
গ্রহণ
করলে
সার্বিক বুদ্ধিমত্তা তাৎপর্যপূর্ণভাবে বাড়ে।
ডার্ক
চকলেটে
প্রচুর
পরিমাণে ক্যাফিন রয়েছে;
যা
স্মৃতিশক্তি বাড়াতে
সাহায্য করে।
No comments:
Post a Comment